Post Updated at 4 Aug, 2023 – 12:32 PM

গাছপালা আল্লাহর নেয়ামত

গাছপালা বৃক্ষ তরুলতা—সবই আল্লাহ তাআলার দান। পৃথিবীর শৃঙ্খলা ও ভারসাম্য রক্ষা করার জন্যে এসবের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কী মানুষ আর কী জীবজন্তু—সবারই খাবারের প্রধান উৎস এ গাছপালা। এগুলোতে পৃথিবী হয়ে ওঠে সবুজ-শ্যামল। বৃক্ষের আধিক্য কমিয়ে আনে পৃথিবীর উষ্ণতা। ক্লান্ত মানুষ গাছের ছায়ায় খুঁজে পায় শীতল আশ্রয়। গাছের ডালপালা শুকনো পাতা ব্যবহৃত হয় লাকড়ি হিসেবে। বড় বড় গাছ চিড়ে কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয় দৃষ্টিনন্দন যাবতীয় আসবাবপত্র। কোনো গাছের পাতা, কোনো গাছের ফল, কোনো গাছের চামড়া কাজে লাগে ওষুধ হিসেবে কিংবা ব্যবহৃত হয় ওষুধ তৈরির কাচামাল হিসেবে। আরও কত যে বিচিত্র উপকারিতা এসব বৃক্ষ-তরু-লতার!

 

পবিত্র কুরআনে এ নেয়ামতের বর্ণনা

পবিত্র কুরআনে নানা জায়গায় আল্লাহ তাআলার এ নেয়ামতের প্রতি আলোকপাত করা হয়েছে। কয়েকটি দৃষ্টান্ত লক্ষ করুন—

فَلْیَنْظُرِ الْاِنْسَانُ اِلٰى طَعَامِهٖۤۙ ۝۲۴ اَنَّا صَبَبْنَا الْمَآءَ صَبًّاۙ ۝۲۵ ثُمَّ شَقَقْنَا الْاَرْضَ شَقًّاۙ ۝۲۶ فَاَنْۢبَتْنَا فِیْهَا حَبًّاۙ ۝۲۷ وَّ عِنَبًا وَّ قَضْبًاۙ ۝۲۸ وَّ زَیْتُوْنًا وَّ نَخْلًاۙ ۝۲۹ وَّ حَدَآىِٕقَ غُلْبًاۙ ۝۳۰ وَّ فَاكِهَةً وَّ اَبًّاۙ ۝۳۱ مَّتَاعًا لَّكُمْ وَ لِاَنْعَامِكُمْؕ ۝۳۲

অর্থ : মানুষ তার খাবারের দিকে লক্ষ করুক। আমি উপর থেকে প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করেছি। তারপর ভূমিকে বিস্ময়করভাবে বিদীর্ণ করেছি। তারপর আমি তাতে উৎপন্ন করেছি শস্য, আঙ্গুর, শাকসবজি, যায়তুন, খেজুর, নিবিড় ঘন বাগান এবং ফলমূল ও ঘাসপাতা। (এগুলো) তোমাদের নিজেদের ও তোমাদের গবাদি পশুর ভোগের জন্যে।

[সূরা আবাসা, আয়াত ২৪-৩২]

আয়াতগুলোতে বিচিত্র রকমের উদ্ভিদের কথা আলোচিত হয়েছে। খেজুর গাছের মতো বিশালাকারের গাছের কথা যেমন বলা হয়েছে, আঙ্গুরের মতো লতাজাতীয় গাছের কথাও বলা হয়েছে, আলোচিত হয়েছে বিভিন্ন শস্য-শাকসবজির কথাও, এমনকি (দৃশ্যত) মানুষের অযত্নে বেড়ে ওঠা ঘাসপাতার কথাও। এসব উদ্ভিদের বেড়ে ওঠার জন্যে, এমনকি অঙ্কুরিত হওয়ার জন্যেও আল্লাহ তাআলা আকাশ থেকে বর্ষণ করেন বৃষ্টি। বৃষ্টির পানির ছোয়ায় শক্ত মাটি ভেদ করে বেরিয়ে আসে নরম লিকলিকে অঙ্কুর। আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতে বিশ্বাস স্থাপনের জন্যে এ এক উদাহরণই তো যথেষ্ট।

উপরোক্ত আয়াতগুলোতে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে তার খাবারের প্রতি। হরেক রকমের খাবারগুলো আসে কোত্থেকে, কার ইশারায় সৃষ্টি হয় গাছপালা, কে সৃষ্টি করেন ঘাস আর গাছ বেড়ে ওঠার উপাদান—এসব ভাবনার প্রতি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। বিষয়গুলো আমাদের হাতের নাগালের হলেও এগুলো প্রতিটিই আল্লাহ তাআলার অশেষ কুদরতেরই একেকটি নিদর্শন। পবিত্র কুরআনের আরেক জায়গায় বর্ণিত হয়েছে :

وَ اٰیَةٌ لَّهُمُ الْاَرْضُ الْمَیْتَةُ ۖ ۚ اَحْیَیْنٰهَا وَ اَخْرَجْنَا مِنْهَا حَبًّا فَمِنْهُ یَاْكُلُوْنَ ۝۳۳ وَ جَعَلْنَا فِیْهَا جَنّٰتٍ مِّنْ نَّخِیْلٍ وَّ اَعْنَابٍ وَّ فَجَّرْنَا فِیْهَا مِنَ الْعُیُوْنِۙ ۝۳۴ لِیَاْكُلُوْا مِنْ ثَمَرِهٖ ۙ وَ مَا عَمِلَتْهُ اَیْدِیْهِمْ ؕ اَفَلَا یَشْكُرُوْنَ ۝۳۵ سُبْحٰنَ الَّذِیْ خَلَقَ الْاَزْوَاجَ كُلَّهَا مِمَّا تُنْۢبِتُ الْاَرْضُ وَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَ مِمَّا لَا یَعْلَمُوْنَ ۝۳۶

অর্থ: তাদের জন্য একটি নিদর্শন হলো মৃত ভূমি, যাকে আমি জীবন দান করেছি এবং তাতে শস্য উৎপন্ন করেছি, অতঃপর তারা তা থেকে খেয়ে থাকে। আর আমি সে ভূমিতে সৃষ্টি করেছি খেজুর ও আঙ্গুরের বাগান এবং তা থেকে উৎসারিত করেছি পানির প্রস্রবন, যাতে তারা ফল খেতে পারে। তা তো তাদের হাত তৈরি করেনি।

তবুও কি তারা শোকর আদায় করবে না? পবিত্র সেই সত্তা, যিনি প্রতিটি জিনিস জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন, ভূমি যা উৎপন্ন করে তাও এবং তাদের নিজেদেরকেও, আর তারা (এখনও) যা জানে না তাও।

[সূরা ইয়াসীন, আয়াত ৩৩-৩৬]

এখানকার ‘তা তো তাদের হাত তৈরি করেনি, তবুও কি তারা শোকর আদায় করবে না?’ কথাটি সবিশেষ লক্ষণীয়। আল্লাহ তাআলা এখানে স্পষ্ট করে দিয়েছেন—মৃত শুষ্ক জমি বৃষ্টির পানিতে সজীব হয়, মাটির বুক চিরে বেরিয়ে আসে কচি চারা, এরপর সেগুলোর কোনোটি হয় শস্য, কোনোটি পরিণত হয় আঙ্গুর গাছে, কোনোটি খেজুরের মতো বিশালাকার বৃক্ষে, এরপর সেসব থেকে ফল সংগ্রহ করে খায় মানুষেরা। মানুষের এ যে রিজিক, এটা তাদের হাতের সৃষ্টি নয়। মানুষ হয়তো ছোট একটি চারাগাছ রোপন করেছে, কিংবা কোনো বীজ বপন করেছে, এতটুকুই তার কাজ। এরপর একে ধীরে ধীরে বড় করে ফুলে-ফলে সমৃদ্ধ করে তোলায় মানুষের কোনো দখল আছে কি? নেই। একেবারেই নেই। এটা কেবলই আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। তিনি এ বিষয়টিই স্পষ্ট করেছেন—মানুষের এসব রিজিক মানুষের হাতের সৃষ্টি নয়। এসবই আল্লাহর দান, তাঁর অনুপম সৃষ্টি।

পবিত্র কুরআনের আরেক আয়াতে বিষয়টি আরও স্পষ্ট করা হয়েছে এভাবে—

اَفَرَءَیْتُمْ مَّا تَحْرُثُوْنَؕ ۝۶۳ ءَاَنْتُمْ تَزْرَعُوْنَهٗۤ اَمْ نَحْنُ الزّٰرِعُوْنَ ۝۶۴

অর্থ: তোমরা কি ভেবে দেখেছ, তোমরা জমিতে যা কিছু বপন কর, তা কি তোমরা উদগত কর, না আমিই তা উদগতকারী?

[সূরা ওয়াকিয়া, আয়াত ৬৩-৬৪]

অর্থাৎ আমরা যে বীজ বপন করি, তা ফাটিয়ে তা থেকে চারা অঙ্কুরিত করার কোনো ক্ষমতা কি আমাদের আদৌ আছে? আমরা কেবল আমাদের হাত দিয়ে মাটিতে বীজ বোনার কাজটুকুই করতে পারি। আর কিছু নয়। কিংবা পারি একটি চারাগাছকে এক জায়গা থেকে তুলে নিয়ে আরেক জায়গায় লাগাতে। এর চেয়ে বেশি কিছু করার ক্ষমতা আমাদের নেই।

হাদীস শরীফে বৃক্ষরোপণ

আমাদের বোনা বীজ কিংবা রোপন করা চারা গাছকে আল্লাহ তাআলা বড় করে তোলেন, একে ফুলে-ফলে সমৃদ্ধ করেন। এরপর আমরা সেখান থেকে আমাদের রিজিক সংগ্রহ করি। এতটুকুই তো ছিল আমাদের জন্যে একে মহা নেয়ামত। কিন্তু আল্লাহ তাআলার দয়া ও মেহেরবানি যে এখানেই শেষ নয়। নিজ দয়ায় তিনি আমাদের রিজিকের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন, আমাদের আবহাওয়ার ভারসাম্য রক্ষা করছেন, শীতল ছায়ার ব্যবস্থা করেছেন, আরও কত কী! এগুলো তো দুনিয়ার পুরস্কার। এর পাশাপাশি বৃক্ষরোপনের জন্যে আল্লাহ তাআলা নির্ধারিত করে রেখেছেন আখিরাতেরও অনিঃশেষ পুরস্কার। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :

مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَغْرِسُ غَرْسًا ، أَوْ يَزْرَعُ زَرْعًا فَيَأْكُلُ مِنْهُ طَيْرٌ ، أَوْ إِنْسَانٌ ، أَوْ بَهِيمَةٌ إِلاَّ كَانَ لَهُ بِهِ صَدَقَةٌ

অর্থ : কোনো মুসলমান যখন কোনো গাছ রোপন করে, কিংবা কোনো ফসল ফলায়, আর তা থেকে কোনো পাখি, মানুষ কিংবা কোনো চতুষ্পদ জন্তু খায়, তখন তা তার জন্যে সদকা হিসেবে বিবেচিত হয়।

[সহীহ বুখারী, হাদীস ২৩২০]

মানুষ গাছ লাগায় নিজে তা থেকে ফল ভোগ করার জন্যে, কিংবা নিজের স্ত্রী-সন্তানাদির ভবিষ্যত সুখের কথা চিন্তা করে। তাই নিজ হাতে লাগানো গাছের ফল নিজে খাবে—এটাই তো স্বাভাবিক। এটা তার একটি চাহিদাও। কিন্তু এ চাহিদা পূরণ করে হলেও যখন সে নিজে তা থেকে খাবে, কিংবা অন্য যে কোনো মানুষ তা খাবে, এটি তার জন্যে একটি সদকা হিসেবে গণ্য হবে।

মানুষ তো আশরাফুল মাখলুকাত। যদি চতুষ্পদ কোনো জন্তুও সে গাছের ফল খেয়ে ফেলে, কোনো পাখি এসে ঠুকড়িয়ে নষ্ট করে দেয় গাছের ফল, তবে তাও সে ব্যক্তির জন্যে সদকা হবে।
আরও মজার বিষয় হলো, হাদীসে আছে, যদি কেউ কোনো গাছের ফল চুরি করে নিয়ে যায়, এতেও গাছের মালিক ও রোপনকারী সদকার সওয়াব পাবে। হাদীসের ভাষ্য এমন—

مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَغْرِسُ غَرْسًا إِلاَّ كَانَ مَا أُكِلَ مِنْهُ لَهُ صَدَقَةٌ وَمَا سُرِقَ مِنْهُ لَهُ صَدَقَةٌ وَمَا أَكَلَ السَّبُعُ مِنْهُ فَهُوَ لَهُ صَدَقَةٌ وَمَا أَكَلَتِ الطَّيْرُ فَهُوَ لَهُ صَدَقَةً وَلاَ يَرْزَؤُهُ أَحَدٌ إِلاَّ كَانَ لَهُ صَدَقَةٌ

অর্থ : কোনো মুসলমান যখন কোনো গাছ লাগায়, এরপর যা কিছু সেখান থেকে খাওয়া হয়, তা তার জন্যে সদকাস্বরূপ; যা সেখান থেকে চুরি হয়, তা তার জন্যে সদকাস্বরূপ; হিংস্রপশু যা খেয়ে ফেলে তা তার জন্যে সদকাস্বরূপ; পাখি যা খায় তা তার জন্যে সদকাস্বরূপ এবং কেউ যদি কিছু নিয়ে যায় তবে তাও তার জন্যে সদকাস্বরূপ।

[সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৫৫২]

ভাবা যায়, একটি গাছ লাগালে কতভাবে তা সদকার উপলক্ষ হয়! কাউকে খাওয়ালে তো সওয়াব হবেই, নিজে খেলেও সওয়াব হবে, এমনকি অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কেউ চুরি করে নিয়ে যায়, পশুপাখি খেয়ে নষ্ট করে দেয়, তবুও সওয়াব পাওয়া যাবে!

সওয়াবপ্রাপ্তির এ এমন এক ধারা, যা মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। একটি গাছ লাগিয়ে কেউ যদি মারা যায়, যতদিন সে গাছ ফল দেবে ততদিন সে সদকার সওয়াব পেতে থাকবে। এও যেন এক সদকায়ে জারিয়া।

বৃক্ষরোপনের উপযুক্ত সময় জুন-জুলাই-আগস্ট মাস। আসুন এ সময়ে উন্নত জাতের গাছের চারা রোপন করি

বৃক্ষরোপন একটি সেবা

এ তো গেল ফলদার গাছ লাগিয়ে সদকার সওয়াব পাওয়ার কথা। এ ছাড়াও গাছ লাগিয়ে সওয়াব লাভের আরও নানা দিক রয়েছে। কেউ যদি রাস্তার পাশে একটি ছায়াদার গাছের চারা লাগায়, এরপর তা একসময় বড় হয় এবং পথিকেরা সে গাছের শীতল ছায়ায় পরিতৃপ্ত হয়, এতেও সওয়াব হবে। ক্লান্ত পথিকদের একটু আরামের ব্যবস্থা করে দেয়ার সওয়াব হবে।

গাছের চারা লাগিয়ে কেউ অন্যদের আরও কিছু সহযোগিতার নিয়ত করতে পারে। যেমন, ফলের গাছ লাগালে মানুষকে ফল খাওয়ানো, কিংবা যদি অন্য কোনো গাছ হয়, তবে উপকারী কোনো সামগ্রী—কাঠ লাকড়ি ইত্যাদি সরবরাহ করা। একজন চাষী, চাষাবাদ তার পেশা হলেও, ফসল বিক্রি করে সে টাকা উপার্জন করলেও, এর মধ্য দিয়ে সে অন্যদের সহযোগিতার নিয়ত করতে পারে। আর মুমিন তো নিয়তের গুণেই সওয়াব পায়।

সহযোগিতার নিয়তের আরেকটি বড় দিক—গাছপালা বৈশ্বিক উষ্ণতা কমানোয় সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। এ উপকার ভোগ করবে সারা পৃথিবীর মানুষ। আমাদের লাগানো একেকটি গাছে হয়তো সারা পৃথিবীর তাপমাত্রা কমে যাবে না, কিন্তু সারা পৃথিবীতেই যদি গাছ লাগানোর আন্দোলন শুরু হয়, তবে তা উল্লেখযোগ্য হারে তাপমাত্রা কমাবেই। এতে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিও আরামবোধ করবে। আর সন্দেহ নেই, প্রতিটি সৃষ্টিকে নিয়েই আল্লাহ তাআলার পরিবার। হাদীসে আছে,

الْخَلْقُ عِيَالُ اللهِ، وَأَحَبُّ الْعِبَادِ إِلَى اللهِ أَنْفَعُهُمْ لِعِيَالِهِ

অর্থ : সৃষ্টিজগত পুরোটাই আল্লাহর পরিবার। আর আল্লাহ তাআলার নিকট সবচেয়ে প্রিয় বান্দা সেই, যে তাঁর পরিবারের জন্যে সর্বাধিক উপকারী।

[শুআবুল ঈমান, হাদীস ৭০৪৫]

তাই বৃক্ষরোপন হতে পারে সৃষ্টিসেবার এক অনন্য মাধ্যম। সামাজিক এ আন্দোলন শুরু হোক এখন থেকেই। এক কোটি চারা হয়তো একজন বা দশজনের লাগানো কঠিন। কিন্তু এক কোটি মানুষের জন্যে কঠিন নয়। তাই আসুন, গাছ লাগাই, সৃষ্টির সেবা করি, পরিবেশ রক্ষা করি।

Comments
  1. খুব সুন্দর।

  2. very nice

  3. মাসাল্লাহ,, খুব সুন্দর কর্মসূচি

  4. সত্যিই লেখাটা পড়ে অনেক অনেক অনেক কিছুই বুঝতে চেষ্টা করছি ।আমিন

  5. MashaAllah

  6. মাশা,,আল্লাহ খুব সুন্দর হয়েছে

  7. মাশাল্লাহ আপনি খুব সুন্দর ভাবে এই বিষয়টা উপস্থাপন করেছেন অনেক মানুষ গাছ রোপন করতে আগ্রহী হবে

  8. ভালো লাগলো

  9. Ame jode akta nim gas lagai tahola ki upokar ase kono? Amon jaygay jkahne asola karor E kono upokar a asbe na

    1. পোস্টটা পড়লে আশা করি আপনার উত্তর পাওয়া যাবে।
      নিম গাছ লাগালে গাছটি অন্তত অক্সিজেন দিবে। কিছু পোকামাকড়ও সেখানে থাকবে। সাদাকা হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ।

  10. আপনাদের বৃক্ষরোপনের কোন কর্মসূচি আছে যেখানে, সদাকা করা যাবে ?

    1. জ্বি না, আমাদের এরকম কোনো কর্মসূচী নাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

- আমি মুসলিমস ডে এর কমেন্টের নীতিমালার সাথে একমত হয়ে পোস্ট করছি

সাম্প্রতিক পোস্ট সমূহ
ক্যাটাগরি সমূহ
ট্যাগ সমূহ
error: অনুগ্রহ করে লেখাটি কপি করবেন না। লিংক শেয়ার করুন। ধন্যবাদ