Post Updated at 6 Apr, 2024 – 9:46 AM
রমজান মাসের শেষ দশকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত- ইতিকাফ। ইতিকাফ সুন্নতে মুয়াক্কাদা কিফায়া। কিফায়া হওয়ার অর্থই হলো, পুরো মহল্লা থেকে কেউ কেউ আদায় করলেই সকলে দায়মুক্ত হয়ে যাবে। আর যদি কেউ আদায় না করে, তবে সকলেই গোনাহগার হবে।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রতি রমজানেই নিয়মিত ইতিকাফ আদায় করতেন। হাদীস শরীফে আছে, আয়েশা রা. বলেন-
أَنّ النّبِيّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ كَانَ يَعْتَكِفُ الْعَشْرَ الْأَوَاخِرَ مِنْ رَمَضَانَ، حَتّى تَوَفّاهُ اللهُ عَزّ وَجَلّ، ثُمّ اعْتَكَفَ أَزْوَاجُهُ مِنْ بَعْدِهِ.
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তিকালের আগ পর্যন্ত রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ করতেন। নবীজীর পর তাঁর স্ত্রীগণও ইতিকাফ করতেন।
– সহীহ মুসলিম, হাদীস ১১৭২; সহীহ বুখারী, হাদীস ২০২৬
ইতিকাফ কেন গুরুত্বপূর্ণ
রমজান মাসের রহমত ও বরকত লাভে ইতিকাফের গুরুত্ব অপরিসীম। টানা দশদিনের জন্যে কেউ যখন ইবাদতের উদ্দেশ্যে নিজের ঘর ছেড়ে মসজিদে চলে আসে, তখন স্বাভাবিকভাবেই সে তাকওয়া হাসিলের পথে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারে। ইতিকাফের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক- কেউ যদি রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করে, তবে সে লাইলাতুল কদর লাভ করবে, এটা জোর দিয়েই বলা যায়। কারণ হাদীস শরীফে বলা হয়েছে,
تَحَرَّوْا لَيْلَةَ الْقَدْرِ فِي الْوِتْرِ مِنَ الْعَشْرِ الأَوَاخِرِ مِنْ رَمَضَانَ
তোমরা রমজান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে লাইলাতুল কদর তালাশ করো। -সহীহ বুখারী, হাদীস ২০১৭
লাইলাতুল কদর কবে- তা আমাদেরকে সুস্পষ্টভাবে জানানো হয় নি। বলা হয়েছে, রমজানের শেষ দশকের যে কোনো বেজোড় রাতে হতে পারে। সুনির্দিষ্ট কোনো রাতের কথা আমাদের জানা থাকলেও সে রাতের পুরো সময় আমাদের পক্ষে ইবাদতে কাটানো সহজ ছিল না। একটু বিশ্রাম-ঘুম কিংবা মানবীয় প্রয়োজনে অল্প সময়ের জন্যে হলেও ইবাদত ছেড়ে দেয়া কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়।
কিন্তু যখন কেউ ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করে, তখন থেকে শুরু করে ইতিকাফ শেষ করা পর্যন্ত সে ইবাদতের মধ্যেই থাকে। অন্য কোনো ইবাদত যেমন, নামাজ তেলাওয়াত ইত্যাদি না করলেও তার পুরো সময়টাই ইবাদতের মধ্যে কাটে। আর যদি অন্য কোনো ইবাদত করতে পারে, তবে তো তার সওয়াব আরও বৃদ্ধি পাবে। ইতিকাফে বসে কেউ যদি কোনো গোনাহের কাজে না জড়ায় তবে তার পুরো সময়টাই ইবাদত। ঘুম-বিশ্রাম সবটাই ইবাদতের ভেতর দিয়েই কাটে। তাই বলা যায়, কেউ যদি অন্য কোনো অতিরিক্ত ইবাদত নাও করে, তবুও শুধু মসজিদে অবস্থানের মধ্য দিয়েই একজন ইতিকাফকারী লাইলাতুল কদরের ফজিলত লাভ করতে পারে।
রমজান মাসের রোজা আল্লাহ তাআলা ফরজ করেছেন তাকওয়া হাসিল করার জন্যে। রোজা রেখে তাকওয়ার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা সকল মুসলমানের জন্যেই জরুরি। এটাকে বলা যায় সকলের জন্যেই একটা কমন বা সাধারণ সিলেবাস। এ স্তর থেকে অগ্রসর হয়ে যদি কেউ আরও অধিক পরিমাণে রুহ ও আত্মার পরিশুদ্ধি হাসিল করতে চায়, আল্লাহ তাআলার সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে চায়, তবে তার জন্যে বিশেষ সিলেবাস রমজানের শেষ দশকের এ ইতেকাফ।
রোজা রেখে অন্য সময়ের কিছু বৈধ কাজও আমরা করতে পারি না। যেমন, পানাহার। তবে এতে দুনিয়ার স্বাভাবিক কাজকর্মে তেমন ব্যত্যয় ঘটে না বললেই চলে। আবার এতটুকুর ভেতর দিয়েই অবচেতন মনেই আমাদের একটি প্রশিক্ষণ হয়ে যায়- কীভাবে প্রকাশ্যে-গোপনে সর্বাবস্থায় আল্লাহ তাআলার বিধান মেনে চলতে হয়। তাঁর বিধানের সামনে নিজের যাবতীয় চাহিদাকে বিসর্জন দিতে হয়। কিন্তু কেউ যখন ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করে, তখন তার উপর আরোপিত হয় আরও কিছু সীমাবদ্ধতা। সে মসজিদ থেকে বের হতে পারে না। দিন-রাত তাকে মসজিদেই কাটাতে হয়। এভাবে দুনিয়ার স্বাভাবিক পরিবেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আল্লাহর দুয়ারে একাগ্রতার সঙ্গে বসে থাকা- এই তো ইতিকাফ।
এ ইতিকাফের মধ্য দিয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাকওয়ার প্রশিক্ষণ আরও সমৃদ্ধ হয়, জোরালো হয়। এর পাশাপাশি ইতিকাফকারীর সামনে খুলে যায় দিনরাত বাধাহীনভাবে আল্লাহ তাআলার দরবারে পড়ে থাকার সুযোগ। তাঁকে স্মরণ করে, তাঁর ধ্যানে মগ্ন থেকে, তাঁর তাসবিহ পাঠ করে যত সময় ইতিকাফে কাটানো যায়, নিজের কৃত গোনাহের জন্যে ইস্তিগফার আর পরম করুণাময়ের রহমতের প্রার্থনা ইতিকাফে যতটা করা যায়, স্বাভাবিকভাবে অন্য সময় তা অসম্ভবই বলা চলে।
তাই ইতিকাফ যেমন আখেরাতের অফুরন্ত সওয়াব ও পুরস্কার লাভের মাধ্যম, তেমনি দুনিয়াতেও আত্মিক উৎকর্ষ সাধন ও আল্লাহ তাআলার দয়া ও অনুগ্রহ লাভেরও অনুপম মাধ্যম।
ইতিকাফের সময়
রমজানের শেষ দশকের ইতিকাফ সুন্নতে মুয়াক্কাদা কিফায়া। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে তা নয় দিনও হতে পারে, দশ দিনও হতে পারে। আগের দিনের সূর্যাস্ত থেকে ইতিকাফ শুরু করতে হবে। তাই কেউ যদি সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফ করতে চায়, তবে তাকে অবশ্যই ২০ রমজান সূর্যাস্তের আগে ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করতে হবে।
কেউ যদি পূর্ণ দশক ইতিকাফ করতে না পারে, তবে চাইলে দুই-চার দিনও ইতিকাফ করতে পারে। এতে সুন্নতে মুয়াক্কাদা আদায় হবে না ঠিক, কিন্তু ইতিকাফের ফজিলত কিছুটা হলেও অর্জিত হবে। ইতিকাফের সর্বনিম্ন সময়সীমা একদিন। অর্থাৎ আগের দিন সূর্যাস্ত থেকে পরের দিনের সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
ইতিকাফের কয়েকটি মাসায়েল
- ইতিকাফের জন্যে রোজা রাখা জরুরি। যদি কেউ কোনো কারণে রোজা রাখতে না পারে, কিংবা অনিচ্ছাকৃত রোজা ভেঙ্গে যায় অথবা কোনো ওজরের কারণে রোজা ভেঙ্গে ফেলতে হয়, তবে তার ইতিকাফও ভেঙ্গে যাবে। এ ক্ষেত্রে তাকে একদিনের ইতিকাফ কাজা করতে হবে।
- ইতিকাফে থাকাকালে মানবীয় প্রয়োজন ছাড়া মসজিদের সীমার বাইরে যাওয়া যাবে না। মসজিদের সীমা বলে উদ্দেশ্যে হলো, মসজিদ কর্তৃপক্ষ যতটুকু জায়গাকে নামাজের জায়গা হিসেবে নির্ধারণ করেছে। এ সীমার বাইরেও মসজিদের মালিকানাধীন কিছু জায়গা থাকে, যেমন, ওজুখানা, বাথরুম, ইমাম সাহেবের কক্ষ ইত্যাদি। এগুলো যদিও মসজিদের মালিকানাধীন কিংবা মসজিদ কম্পাউন্ডের ভেতরে, কিন্তু এসব মসজিদের অংশ নয়। তাই জরুরি মানবীয় প্রয়োজন ছাড়া এসব জায়গায় যাওয়া যাবে না।
- ওজু করার জন্যে মসজিদের বাইরে যাওয়া যাবে। ফরজ গোসল কিংবা জুমার নামাজের জন্য সুন্নত গোসলের প্রয়োজনে মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে।
- মসজিদে খাবার নিয়ে আসার মতো যদি কেউ না থাকে, তবে খাবার আনার প্রয়োজনে বাড়িতে যাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে অল্প সময়ের মধ্যে ফিরে আসতে হবে এবং মসজিদে এসে খেতে হবে, বাড়িতে খাওয়া যাবে না।
- যে মসজিদে জুমার নামাজ হয়, এমন মসজিদেই ইতিকাফ করা উত্তম। আর যদি জুমা হয় না এমন কোনো মসজিদে কেউ ইতিকাফ করে, তবে জুমার আগে সে মসজিদ থেকে বের হয়ে অন্য কোনো মসজিদে গিয়ে জুমা আদায় করবে, এরপর আবার আগের মসজিদে ফিরে আসবে। যদি জুমার নামাজের পর সে মসজিদেই থেকে যায় এবং আগের মসজিদে ফিরে না আসে, তবে তার ইতিকাফ আদায় হয়ে যাবে ঠিক, কিন্তু মাকরুহ হবে। আগের মসজিদে ফিরে আসাই উত্তম।
- যে মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জামাত হয় না, সেখানে ইতিকাফ করা যাবে না।
- পুরুষদের জন্যে মসজিদেই ইতিকাফ করা জরুরি। আর মহিলারা বাড়িতে ইতিকাফ করবে।
- ইতিকাফ ভেঙ্গে গেলে যদি সুযোগ থাকে, তবে সে রমজানেই পরবর্তী একদিন তা কাযা করে নেয়া উত্তম। তা না করলে পরবর্তীতে রোজা রেখে একদিনের ইতিকাফ কাজা করতে হবে এবং ইতিকাফের নিয়তে এক সূর্যাস্ত থেকে পরবর্তী সূর্যাস্ত পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করতে হবে।
- ইতিকাফ চলা কালে জানাজার নামাজে অংশগ্রহণ করার জন্যেও মসজিদের বাইরে যাওয়া যাবে না। রোগী দেখা কিংবা এ জাতীয় প্রয়োজনেও মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে না।
ইতিকাফ শুধুই বয়োবৃদ্ধদের জন্যে নয়
আমাদের সমাজের একটা অসুস্থ রেওয়াজ- সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফের দায়িত্ব পালন করার জন্যে কোনো একজন বৃদ্ধ মানুষকে অনুরোধ করা হয়। কোথাওবা অন্য মহল্লা থেকে এমন কাউকে অনুরোধ করে নিয়ে আসা হয়। আবার টাকার বিনিময়েও কেউ কেউ ইতিকাফ করেন। ইতিকাফের এ বিনিময় দেয়া-নেয়া জায়েজ নয়। আর বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তিরা যদি ইতিকাফ করেন, তবে তাতে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু কথা হলো, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত পালন করার জন্যে কেন পুরো মহল্লার পক্ষ থেকে একজন বা দুইজনকে দায়িত্ব দেয়া হবে? এ ইবাদতটি যেহেতু ‘কিফায়া’, অর্থাৎ সকলের পক্ষ থেকে কয়েকজন এমনকি একজন পালন করলেও সকলেই দায়মুক্ত হয়ে যাবে, তাই বলে বেশি মানুষের ইতিকাফ করায় তো কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। হাদীসে বরং উৎসাহিতই করা হয়েছে ইতিকাফের প্রতি। তাই আমাদের উচিত, ইতিকাফের গুরুত্ব ও ফজিলত বিবেচনা করে প্রত্যেকেরই এতে অংশগ্রহণ করা।
প্রতিবছর না পারলে মাঝেমধ্যে হলেও তা পালন করতে পারি। ঘরে একাধিক পুরুষ সদস্য থাকলে পালা করে সকলেই এ ইতিকাফ পালন করতে পারি। দুনিয়ার ঝামেলা তো আমাদের থাকেই। ইতিকাফের নিয়ত করে আমরা যদি সেসব ঝামেলাকে মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করি, ব্যবসায়িক দায়দায়িত্ব আগেভাগেই গুছিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি, তবে তা তেমন কঠিন কোনো বিষয় নয়। এভাবে চিন্তা ও চেষ্টা করলে মসজিদে মসজিদে বৃদ্ধি পাবে ইতিকাফকারীদের সংখ্যা, উন্নত থেকে উন্নততর হবে আমাদের তাকওয়ার স্তর।
আরেকটি কথা, তারুণ্য আর যৌবন অন্য সবক্ষেত্রের মতো ইবাদতেরও স্বর্ণসময়। এ সময়ের ইবাদতের তৃপ্তিই অন্যরকম। যৌবনের ইতিকাফে যে স্বাদ অনুভূত হবে, তা বার্ধক্যে পাওয়া যাবে না। তাই আসুন, সুন্নতে মুয়াক্কাদা এ ইবাদতটি পালনে আমরা প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যাই। পুরো দশকের জন্যে ইতিকাফ করা যাদের পক্ষে নিতান্তই অসম্ভব, তারা দুই-চার দিনের জন্যে হলেও নফল ইতিকাফের নিয়তে চলে আসুন মসজিদে।
নামাজের জামাতে যেমন সব বয়সের মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন, মসজিদে মসজিদে তেমনি সব বয়সী ইতিকাফকারীর ভিড় জমে উঠুক। ইতিকাফের নুর ও বরকত আল্লাহ দয়াময় আমাদের সকলেই দান করুন। আমীন।
Comments (87)
Hasib Al Muktadirsays:
April 10, 2023 at 4:47 AMThanks for this information.🌹🌹🌹🌹
Md. Hafijul islamsays:
April 10, 2023 at 7:06 PMআলহামদুলিল্লাহ। ইতেকাফ করার ইচ্ছে আছে।
Muslims Day Adminsays:
April 10, 2023 at 7:15 PMমাশাআল্লাহ! আল্লাহ কবুল করুন।
Khaledsays:
April 11, 2023 at 11:35 AMIs it permissible to do gusl of Friday during itikaf? Our local mosque imam said that it is not permissible. However they have devised an interesting way out. They go out with the intention of wudu and do gusl.
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 11, 2023 at 10:57 PMজুমার দিনের গোসল করার জন্য ইতেকাফে থাকা অবস্থায় মসজিদের বাইরে যাওয়ার সুযোগ আছে।
Naimasays:
April 11, 2023 at 11:43 AMAssalamulaikum. Ami admission candidate. Ami meye.ami itikaf er modha porasuna korte parbo? Ami ki online e cls korte parbo?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 11, 2023 at 11:02 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
এতেকাফ অবস্থায় যতটা সম্ভব ইবাদত বন্দেগি করা উচিত। তবে এতেকাফের জায়গা থেকে বের না হয়ে চাইলে আপনি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবেন। এতে এতেকাফ ভঙ্গ হবে না। আর অনলাইন ক্লাস যদি ভিডিওর মাধ্যমে হয় তবে সেখানে যেন কিছুতেই পর্দা লঙ্ঘন না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।
[email protected]says:
April 11, 2023 at 1:42 PMআলহাম দুলিল্লাহ অনেক কিছু জানলাম
আল্লাহ্ যেনো এতেকাফ করার সুযোগ করে দেয় আমিন।
মানসূরsays:
April 11, 2023 at 8:00 PMআর যদি ই’তিকাফ কোন বুযর্গ, আল্লাহওয়ালার সোহবতে হয়, তাহলে তো ‘সোনায় সোহাগা’ (نور على نور)। আল্লাহ তা’আলা সবাইকে কবুল করুন।
Itikafsays:
April 13, 2023 at 5:33 PMজুমার দিন ছাড়া গোসলের জন্য বাইরে যাওয়ার সুযোগ আছে?
আর গোসলের জন্য যদি বাসায় যেতে হয় সে ক্ষেত্রে কি হুকুম?মসজিদে যদি যথাযথ ব্যবস্থা না থাকে গোসলের জন্য
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 14, 2023 at 12:27 AMফরয গোসলের জন্য যে কোনো সময় বের হওয়া যাবে। বরং বের হয়ে গোসল করাটাই জরুরী।
আর আমরা স্বাভাবিকভাবে গরমের জন্য যে গোসল করি এই গোসলের জন্য এতেকাফ থেকে বের হওয়ার অনুমতি নেই। তবে একান্তই যদি করতে হয় তাহলে প্রস্রাব পায়খানার প্রয়োজনে যখন বের হবে তখন ফেরার পথে ওযুর পরিবর্তে খুব দ্রুত অল্প সময়ের মধ্যে গোসল সেরে আসতে পারবে।
আশরাফুরsays:
March 24, 2024 at 4:59 PMকিছু কারণবশত আমি আমার মসজিদের তৃতীয় তলায় ইতিকাফ করি, যার প্রধান কারণ হচ্ছে তৃতীয় তলাতেই ইস্তিঞ্জা ও হাম্মামখানা রয়েছে। আমি জাম’আতের সময় কি শুধু নিচে নামতে পারবো? আমি নিচে সালাত আদায়ের পর আমার আব্বু খাবার দিয়ে যান।
*আমি এক মুফতির কাছে জিজ্ঞাসা করায় তিনি আমাকে প্রথম তলাতেই ইতিকাফ করার জন্য উৎসাহ দিলেন। বললেন, উপরে ইতিকাফ করলে পরিপূর্ণ ফজিলত পাওয়া সম্ভব নয়। সমস্যা হওয়া সত্ত্বেও নিচে করাটা উত্তম।
প্রথম তলায় দু’বছর ইতিকাফ করেছি। সমস্যা হচ্ছে, অন্যান্য ইতিকাফকারীদের সাথে অনেক অনর্থক কথাবার্তা হয়ে যায়। আবার প্রতিদিন এলাকাবাসী আমাদের ইফতার ও রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেন, আর এই ব্যবস্থা মানে যে সামান্য কিছু কিন্তু তা নয়। তারা খুব ভালো ভাবেই, ভালো খাবারের ব্যবস্থা করেন। আর তেল-মশলাদার খাবার বেশি খেলে ঘুম আসে বা অলসতা লাগে যার দরুন ইবাদত হয় না এবং আমার শরীর এতো তেল-মশলা নিতে পারে না। আমি এমনিতে খুব কম খাই কিন্তু সবার সাথে থাকলে অল্প খেয়ে উঠা যায় না। আমি আমার স্বাস্থ্য ও আমল-ইবাদতের দিক বিবেচনা করেই উপরে ইতিকাফ করতে চাই।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 25, 2024 at 2:54 AMওঠানামার সিড়ি যদি মসজিদের ভেতরে হয়, তবে জামাআতের সময় নিচে নামতে পারবেন।
কিন্তু সিড়ি যদি মসজিদের বাইরে হয়, তবে তো নিচে নামার জন্য মসজিদ থেকে বের হতে হবে, যা জটিলতা সৃষ্টির কারণ। তাই এ পরিস্থিতিতে আপনার জন্য নিচে ইতিকাফ করাটাই ভালো হবে। আর আপনি চাইলে তো নিচে ইতিকাফ করেও স্বাস্থ্যগত ওযরের কথা বলে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে আয়োজিত খাবার এড়িয়ে যেতে পারেন।
নুসরাত জাহানsays:
March 24, 2024 at 6:37 PMআসসালামু আলাইকুম হুজুর আসলে আমি জানতে চাচ্ছি যে ঘরে ভিতরে ইতিকাফ করবো কিভাবে
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 25, 2024 at 2:46 AMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
যদি আপনার ঘরে নামাজের স্বতন্ত্র কোনো জায়গা থাকে, তবে সেখানেই ইতিকাফ করবেন। পুরুষেরা যেমন মসজিদে ইতিকাফ করার সময় সেখান থেকে বের হতে পারে না, আপনিও আপনার এ নামাজের জায়গা থেকে বের হতে পারবেন না। আর যদি এমন কোনো জায়গা নির্ধারিত না থাকে, তবে ইতিকাফের জন্য একটি জায়গা নির্ধারণ করে নিন।
মোঃ ইব্রাহীমsays:
March 24, 2024 at 9:53 PMকেউ যদি মারা যায় তাহলে কি এতেকাফ থেকে বের হতে পারবে তাকে দেখার জন্য আর যদি মসজিদের সামনে জানাজা হয় তাহলে কি সে জানাজা শরিক হতে পারবে
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:38 PMমৃত ব্যক্তিকে দেখার জন্য কিংবা জানাজায় শরিক হওয়ার জন্যও ইতিকাফ থেকে বের হওয়া যাবে না। যদি একান্ত যেতেই হয়, তবে সেদিনের ইতিকাফ কাযা করে নিতে হবে।
Md Khalid Bin Walidsays:
March 24, 2024 at 10:30 PMআসসালামু আলাইকুম। আমরা তো মোটামুটি প্রতিদিনই গোসল করি। এখন প্রতিদিনের স্বাভাবিক গোসলের জন্য কি বাইরে বের হতে পারবো??
আর যদি করো গোসল ফরজ হয় কিন্তু মসজিদে পানি না থাকে তবে সে কি বাড়িতে গিয়ে গোসল করতে পারবে??
যদি জামা-কাপড় ধোয়ার প্রয়োজন হয় তবে কি বাইরে বের হওয়া যাবে??
যদি নিজের খাবার নিজেকেই বাড়ি থেকে নিয়ে আনতে হয়, তখন আসা-যাওয়ার পথে কেউ যদি ডাক দেন তাহলে কি তার কাছে যাওয়া যাবে বা কথা বলা যাবে??
আর যদি কোনো কারণে অনিচ্ছায় করো দুই-একটি ই’তিকাফ কাযা হয় তাহলে সেটা কবে এবং কীভাবে আদায় করবে?? ইদের দিন তো আর করা যাবে না। কারণ সেদিন রোজা রাখা হারাম।
দয়া করে একটু উপকৃত করবেন হুজুর।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 25, 2024 at 2:44 AMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
ফরয গোসল ও জুমার দিনের সুন্নত গোসলের প্রয়োজনে মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে। কিন্তু আমরা প্রতিদিন যে গোসল করি, এর জন্যে ইতিকাফ অবস্থায় বের হওয়া যাবে না। তবে যদি একান্তই কারও গোসল করতে হয়, তবে প্রস্রাব-পায়খানার জরুরত সেরে যখন ওজু করে মসজিদে আসার কথা, তখন ওজুর পরিবর্তে খুবই অল্প সময়ের মধে্য গোসল সেরে চলে আসবে। ওজু ছোট পবিত্রতা, গোসল বড় পবিত্রতা। তাই এতটুকু করা যেতে পারে। কিন্তু শুধুই গোসলের জন্যে বের হবে না।
মসজিদে পানি না থাকলে ফরজ বা সুন্নত গোসলের প্রয়োজনে বাড়িতেও যেতে পারবে। তবে অন্য কোনো কাজে সময় ব্যয় করবে না। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আবার মসজিদে ফিরে আসবে।
জামাকাপড় ধোয়ার প্রয়োজনে বাইরে বের হবে না।
নিজের খাবার যদি নিজেকেই আনতে হয় এবং পথিমধ্যে কেউ কথা বলতে চান, তবে তার সঙ্গে কথা বলা যাবে। কিন্তু কথা বলার জন্যে কোথাও দাঁড়ানো বা অপেক্ষা করা যাবে না এবং বিলম্ব করা যাবে না।
ইতিকাফ যদি কোনো একদিন ভেঙে যায়, তবে তো তার আর সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফ হবে না। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফ পূর্ণ দশকেই করতে হয়। এমতাবস্থায় তাকে একদিনের ইতিকাফ কাযা করলেই চলবে। যদি রমযানেই সুযোাগ থাকে, তবে তো ঈদের আগে কোনো একদিন এ ইতিকাফ কাজা করে নিলেই হবে। অন্যথায় ঈদের পরে কোনো একদিন নফল রোজা রেখে এক সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী সন্ধ্যা পর্যন্ত ইতিকাফ কাযা করতে হবে। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফ ভেঙে যাওয়ার পরও যদি কেউ বাকি দিনগুলো ইতিকাফ করে কাটায়, তবে তার সুন্নতে মুয়াক্কাদা আদায় হবে না ঠিক, কিন্তু এতেও সে অনেক সওয়াবের অধিকারী হবে। আর আল্লাহ তো মুমিনের নিয়তের ভিত্তিতেই সওয়াব দিয়ে থাকেন।
Ummay jamilasays:
March 25, 2024 at 4:44 AMAssalamu alaikum..Ami Chattagram theke bolchi. eibare,mane 2024 shaler ei cholti ramadane jodi ami itekaf nite chai taile kondin theke amar itekafe dhukte hobe? Kototomo roja theke? 19 rojar iftar korei?
Muslims Day Desksays:
March 25, 2024 at 10:55 PM২০তম রোজার ইফতারের মধ্য দিয়ে আপনার ইতিকাফ শুরু হবে। কারণ ২০তম রোজার ইফতারের মাধ্যমেই হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২১ রমযান শুরু হয়ে যায়। তাই ২০ রমযান সূর্যাস্তের আগেই ইতিকাফের যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করে নিবেন। ইতিকাফের স্থানেই ইফতার করবেন। যে সকল পুরুষগণ মসজিদে ইতিকাফ করবেন তারা ২০ রমযান সূর্যাস্তের আগেই মসজিদে চলে যাবেন। মসজিদে গিয়ে ইফতার করবেন।
Fatemasays:
March 25, 2024 at 4:57 AMইতিকাফে অংশ গ্রহনকারী নারীর বাসায় সাহায্যকারী না থাকলে সে কি নুন্যতম পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ ও রান্না করতে পারবে?
ঘরের সকল পুরুষ সদস্য মসজিদে এবং নারী সদস্য বাড়িতে ইতিকাফ করলে নারীরা সম্পুর্ণ ঘরে বিচরণ করতে পারবে?
মহিলারা ঘরে প্রতিদিনের স্বাভাবিক গোসল করতে পারবে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 27, 2024 at 11:56 PMযথাসম্ভব ইতিকাফের নির্ধারিত থাকার চেষ্টা করুন। রান্না করার যদি কেউ না থাকে, তবে তো রান্না করা যাবে। রান্না সংক্রান্ত যেসব কাজ ইতিকাফের জায়গায় করা যায়, সেগুলো সেখানেই করুন। ইতিকাফের নির্ধারিত জায়গার বাইরে যতটা সম্ভব কম থাকার চেষ্টা করুন।
ইতিকাফের জায়গা হিসেবে প্রথমত নামাজের জন্য নির্ধারিত কক্ষকেই বেছে নিন। আর যদি নামাজের জন্যে নির্ধারিত কোনো কক্ষ না থাকে, তবে কোনো কক্ষের অংশবিশেষ কিংবা ছোট কোনো কক্ষকে নির্ধারণ করুন। এ নির্ধারিত জায়গাটুকুর পরিচ্ছন্নতার কাজ আপনি করতে পারবেন এবং এতটুকুতে বিচরণও করতে পারবেন। এর বেশি নয়।
ইতিকাফ চলা কালে প্রতিদিনের স্বাভাবিক গোসল না করাই নিয়ম। যদি একান্তই করতে হয়, তবে প্রস্রাব-পায়খানার পর যখন ওজু করতে যাবেন, তখন ওজু না করে গোসল সেরে আসুন। শুধুই গোসলের নিয়তে ইতিকাফের জায়গা থেকে বের হওয়া থেকে বিরত থাকুন।
ইশাতsays:
March 25, 2024 at 11:12 PMআসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু,,,,,,
হুজুর আমি যদি ঘরের মধ্যে ইতিকাফ করি,,,,
ঈদের চাঁদ দেখার পর ইতিকাফ থেকে তো বের হব,,,,,, বের হওয়ার আগে কি কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে???
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:36 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
না, ইতিকাফ থেকে বের হওয়ার বিশেষ কোনো নিয়ম নেই। ২৯ রমযানে ঈদের চাঁদ দেখা গেলে সেদিন সূর্যাস্তের সময়, অন্যথায় ৩০ রমযানের সূর্যাস্তের সময় ইতিকাফ শেষ হয়ে যাবে। এরপর স্বাভাবিকভাবেই বের হয়ে যেতে পারবেন।
Najmun Khondakersays:
March 26, 2024 at 4:07 AMআসসালামু আলাইকুম, মহিলাদের ইতিকাফের ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাচ্ছি। বাসায় থেকে কিভাবে কি কি করতে হবে।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 27, 2024 at 11:46 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম। মহিলারা নিজের ঘরে ইতিকাফ করবে। নামাজের নির্ধারিত জায়গা থাকলে সেখানে ইতিকাফ করবে। আর তা যদি না থাকে, তবে কোনো একটি জায়গাকে নির্ধারিত করে নেবে এবং ইতিকাফের সময়টাতে সেখানেই অবস্থান করবে। একান্ত মানবীয় প্রয়োজন ছাড়া সেখান থেকে বের হবে না।
Ishatsays:
March 26, 2024 at 4:21 AMআসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু,,,,,,
হুজুর আমি যদি ঘরে ইতিকাফ করি,,,,আমরা কি দুইজন মহিলা একসাথে এক ঘরে ইতিকাফ করতে পারবো???
আর আমি কি আমার জরুরি প্রয়োজনে আম্মুর সাথে কথা বলতে পারবো ??
যেহেতু গোসল খানা বারান্দায়,,,,আমি কি কারো সাথে কোন কথা না বলে প্রতিদিনের গোসল করে আসতে পারবো,,,,
আমি একজন স্টুডেন্ট,,,,,এই প্রথম ইতিকাফ করবো ইনশাআল্লাহ,,,,,,,
দয়া করে আমাকে ডিটেলসে বলে সাহায্য করুন,,,,,,
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:31 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
এক ঘরে দুই জন মহিলা ইতিকাফ করতে পারবেন, কোনো অসুবিধা নেই। ইতিকাফের নির্দিষ্ট জায়গায় থেকে আপনি জরুরি কথাও বলতে পারবেন।
আর গোসলের জন্য ইতিকাফের জায়গা থেকে বের না হওয়াই ভালো। তবে যদি করতেই হয়, তাহলে প্রস্রাব-পায়খানার জন্য যখন বের হবেন, তখনই ওজুর পরিবর্তে দ্রুত সময়ে গোসল সেরে আসবেন। শুধুই গোসলের নিয়তে বের হবেন না।
আবীরsays:
March 26, 2024 at 4:43 AMআমি সকল ৯:০০ টা থেকে দুপুর ১:১৫ টা পর্যন্ত অফিস কন্টিনিউ করে বাকি সময় টা তে ইতিকাফের নিয়তে মসজিদে অবস্থান করলে ইতিকাফ আদায় হবে?
উল্লেখ্য, ২৭ রমজানের পূর্বে অফিস থেকে পুরোপুরি ছুটি পাবো না। ২৭ রমজান পর্যন্ত এভাবে চালিয়ে গেলে ইতিকাফ আদায় হবে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:27 PMনফল ইতিকাফ হবে। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফের জন্য শেষ দশকের পুরো সময়টাই মসজিদে অবস্থান করে ইতিকাফ করতে হবে।
Mahmudul Hasan Asifsays:
March 26, 2024 at 5:02 AMAssalamu alikum….Ami Jodi etikafe bosi …so Ber hoye basay jete perbo naki Jodi onek kaj important Hoy …mosjide . R basay 1 minute r poth
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:26 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
ইতেকাফে বসার পর জরুরি মানবীয় প্রয়োজন (অর্থাৎ প্রস্রাব-পায়খানা ও পবিত্রতা অর্জন) ছাড়া মসজিদের বাইরে বের হওয়া যাবে না। খানাপিনাও মসজিদেই করতে হবে। তবে যদি খুবই জরুরি এমন কোনো কাজ হয়, যা মসজিদে বসে করা সম্ভব, তবে মসজিদেই তা করুন। এতে ইতিকাফ ভাঙবে না।
তবে মনে রাখতে হবে, দুনিয়াবি কাজকর্ম থেকে পুরোপুরি ফারেগ হয়ে ইবাদতে ডুবে থাকতে পারলেই ইতিকাফের পরিপূর্ণতা ঠিক থাকবে। তাই ইতিকাফে যথাসম্ভব দুনিয়াবি কাজ এড়িয়ে চলুন।
Sarah Tasnimsays:
March 26, 2024 at 10:10 PMAmi meye.amr ekhon kono study or academic pressure nei.ami kivabe ittekaf korte pari please janaben?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 26, 2024 at 11:01 PMমেয়েরা ঘরে ইতেকাফ করবে। যদি নামাজের জন্যে নির্দিষ্ট কোনো রুম থাকে, তবে সেখানেই করবে। অন্যথায় কোনো একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে নেবে। এরপর ইতিকাফের পুরো সময় সেখানেই অবস্থান করবে। জরুরি মানবীয় প্রয়োজন ছাড়া সেখান থেকে বের হবে না। ওখানে থেকেই ইবাদত, বিশ্রাম ইত্যাদি করতে হবে।
Muktasays:
March 27, 2024 at 2:56 AMAassalamualaikom, Mohilara ki vabay korbay sothik vabay bistarito sob bolley onek upokar hoto. Koto din etikaf a bostay hobay Please eaktu bolben.
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 27, 2024 at 3:38 AMওয়াআলাইকুুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
নিয়ম তো পুরুষের মতোই। দশ দিন হলো সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতিকাফ। এর কম করলে নফল হবে। তবে পুরুষেরা মসজিদে ইতিকাফ করবে, আর মহিলারা নিজ ঘরে নামাজের নির্ধারিত জায়গায় ইতিকাফ করবে।নামাজের নির্ধারিত জায়গা না থাকলে একটি জায়গা নির্ধারণ করে নেবে। সেখানেই ইতিকাফ করবে।
Anjuman aresays:
March 28, 2024 at 5:03 AMআসসালামুয়ালাইকুম ।
আমার স্কুল 24 রমজান পর্যন্ত খোলা থাকবে,আমি কি এর পরের দিন গুলো ইত্তেফাক করতে পারবো?
ইত্তেফাকের কী জোড় বিজড় দিনে শুরু করতে হবে এমন কোনো নিয়ম আছে?
Muslims Day Desksays:
March 28, 2024 at 10:25 AMস্কুল ছুটির পরের দিনগুলো আপনি নফল ইতিকাফ করতে পারেন। জোড়-বিজোড় দিনে শুরু করার কোনো বিশেষ নিয়ম নাই। যে কোনো দিন শুরু করতে পারেন।
kobitasays:
March 28, 2024 at 5:35 AMআসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহি ওবারাকাতুহু..
ইতিকাফে বসার পর প্রয়োজনীয় কাজে কি কারো সাথে ফোনে কথা বলা যাবে?আর বাড়িতে বসার পর ঘর থেকে বের হওয়া যাবে?(ঘরের মধ্যে সবকিছুই আছে খাবার বাদে)
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 2, 2024 at 10:23 AMওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ
ফোনে কথা বলা যাবে। তবে বাইরে বের হওয়া থেকে বিরত থাকুন।
নিশিতা নিশিsays:
March 28, 2024 at 10:02 PMমহিলাদের ইতিকাফের নিয়ম কি?
সর্বনিম্ন কত দিন ইতিকাফ করতে হয়?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 23, 2024 at 9:15 AMরমজানের শেষ দশকের পুরো সময় ইতেকাফ করলে তা সুন্নতে মুয়াক্কাদা হিসেবে আদায় হবে। কেউ যদি এর কম সময়ের নিয়ত করে তবে তা নফল হবে। নফল ইতেকাফের কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই। পূর্ণ একদিন না হলেও অসুবিধা নেই। অল্প কিছুক্ষণের জন্যও নফল ইতেকাফ করা যায়।
Juisays:
March 29, 2024 at 5:05 AMAmi akjon may . Amakay ki mosque tay giya ittaykaf korta hobay???
Muslims Day Desksays:
March 29, 2024 at 12:17 PMজ্বি না। আপনি বাড়িতে ইতিকাফ করবেন।
Ms Rufaydasays:
March 29, 2024 at 6:35 AMআসসালামু আলাইকুম।মুহতারাম! আমার নামাজের ব্যাপারে দুইটি মাসআলা জানার প্রয়োজন ছিল।
১/বাসায় শিশু বাচ্চা থাকায় বিছানা প্রায়ই অপবিত্র থাকে। ভিন্ন কোন জায়গা না থাকায় বিছানার উপরেই জায়নামাজ বিছিয়ে নামাজ পড়তে হয়। জানার বিষয় হল বৈঠক ও সিজদার সময় কাপড় ও হিজাব অনেক সময় জায়নামাজের বাইরে বিছানার উপরে পড়ে থাকে এতে কি আমার নামাজে কোন সমস্যা হবে কিনা?
২/নামাজ চলাকালীন বৈঠকে অনেক সময় আমার শিশু বাচ্চা ডায়পার পরা অবস্থায় আমার কোলে বসে থাকে, যার ভিতরে প্রস্রাব থাকাটাই স্বাভাবিক ।এক্ষেত্রে আমার নামাজের বিধান কি।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 26, 2024 at 9:22 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম।
উত্তর ১. এতটুকুতে নামাযের সমস্যা হবে না।
২. এ অবস্থাতেও নামায হয়ে যাবে।
MOHAMMAD SAFIQUL ISLAM MUNSHIsays:
March 29, 2024 at 12:20 PMআলহামদুলিল্লাহ
আমি এতোদিন মনে করতাম যে,শুধু বয়স্ক এবং বৃদ্ধ লোকজনই রমজান মাসে এতে কাফে অংশগ্রহণ করেন।আসলে এ বিষয় টি এখন পরিস্কার হলো যে,এতে কাফে অংশগ্রহণ করতে বৃদ্ধ কিংবা বয়স্ক লোক এবং আমাদের বয়সী লোকেরা ও অংশ গ্রহণ করতে পারেন।
কিন্ত মসজিদে ইমাম সাহেবগণ এবিষয়ে জুম্মায় খুতবায় এ বিষয়টি সকল মুসুল্লি গণকে অবহিত করলে আর-ও অনেক ভালো হবে।
আমার আশা আছে ইনশাআল্লাহ আমি আগামীতে এতে কাফ করবো।
আমিন।
Muslims Day Desksays:
March 29, 2024 at 12:28 PMআমরা সাধ্য মত মসজিদের ইমাম সাহেবকে আদবের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে পারি। সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কেও জানাতে পারি। তাহলে জুমআর বয়ান আরো প্রাসঙ্গিক ও জীবন ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আমাদেরকে তাওফিক দান করুন। আমীন।
মো: ফাহিম আলম খানsays:
March 30, 2024 at 4:44 AMআলহামদুলিল্লাহ এই বছর ইতিকাফের নিয়ত করেছি। মসজিদে নাম লিখিয়ে আসছি। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমিন
Emon Sheikh Emransays:
March 30, 2024 at 5:35 AMআসসালামু আলাইকুম। আমার প্রশ্ন হলো যে,মসজিদের বাথরুম এ যদি গোসল করার যায়গা থাকে তাহলে কি ঐ খানে ফরজ বা জুম্মার সুন্নাহ গোসল করা যাবে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 1, 2024 at 10:03 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম।
যাবে।
محمد رقيب الاسلامsays:
March 30, 2024 at 5:57 AMالسلام عليكم সম্মানিত শায়েখ! আচছা মসজিদে ইতিকাফ রত অবস্থায় কি অন্যত্র জেয়ে ইমামতি করা জায়েয হবে যেমন মসজিদ থেকে অন্য কোন বাড়িতে এসে মহিলাদের তারাবীর সালাতের ইমামতি করা? উত্তরটি ২০ রমজানের পূর্বে পেলে ইতিকাফের নিয়ত করতে পারবো। انشا الله
Muslims Day Desksays:
March 30, 2024 at 7:18 PMএভাবে ইতিকাফ করা যাবে না
syeda begumsays:
March 30, 2024 at 7:24 PMআসসালামু আলাইকুম। আমি যদি নির্দিষ্ট জায়গায় ইতেকাফে বসি, আমার পরিবারের অন্যন্য সদস্যরা কি আমার সাথে এসে ইফতার করতে পারবেন।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:39 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
পারবে।
ইবনে আব্দুল খালেকsays:
March 30, 2024 at 10:01 PMমেয়েদের ক্ষেত্রে চুল আঁচড়ানো ,আর যেই রুমে ইত্তিকাফ করবে সেই রুম ইবাদতে জন্য পরিষ্কার করা যাবে কি?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:38 PMযাবে।
Sehab Ahmedsays:
March 30, 2024 at 11:00 PMহযরত ফরয গোসল ব্যতীত যেকোন গোসল যেমন জুমআর দিন সুন্নত গোসলের জন্য মসজিদের বাইরে যাওয়া এটি কি সঠিক?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 1, 2024 at 10:03 PMজুমার দিনের সুন্নত গোসলের জন্য এতেকাফ অবস্থায় মসজিদের বাইরে যাওয়া যেতে পারে।
নাসিমsays:
March 30, 2024 at 11:24 PMডেইলি রুটিন টা বলে দিলে ভালো হতো।। মানে কখন ঘুমাইতে হয়, কখন এবাদত করতে হয়, আরো অনেক অনেক জিনিস।।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:38 PMনির্দিষ্ট কোন নিয়ম বা রুটিন নেই। যতটা সম্ভব বেশি পরিমাণ ইবাদত করুন
Marwasays:
March 31, 2024 at 1:13 AMআসসালামু আলাইকুম,
ইতিকাফে থাকাকালীন কি ল্যাপটপ থেকে কুরআনের তাফসীর/অর্থ পড়া যাবে?
অনলাইনে কোনো তাফসীর প্রতিযোগিতায় কি অংশগ্রহণ করা যাবে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:37 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।
যাবে। তবে এতেকাফের সময় যতটা সম্ভব ইবাদতে কাটানো উচিত।
Rabeya Aktersays:
March 31, 2024 at 4:58 AMAssalamu alaikum.. hujur ittikaf ki 10 din e korte hoy naki je jotodin pare korte parbe???
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:29 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
দশ দিনের এতেকাফ সুন্নতে মুয়াক্কাদা। আর যদি কেউ এর চেয়ে কম সময়ের এতেকাফ করতে চায় তবে তা নফল হবে।
S.B Nasim Khansays:
March 31, 2024 at 5:12 AMডেইলি রুটিন টা যদি বলে দিতেন ভালো হত, মানে কখন কি করতে হবে বা ঘুমানো আর কখন কখন ইবাদত করা উত্তম?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:29 PMএমন কোন রুটিন নেই। যতটা সম্ভব, সময় বেশি পরিমাণে ইবাদতে কাটানোর চেষ্টা করুন।
Ishatsays:
March 31, 2024 at 4:22 PMআসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু,,,,,,
হুজুর যেহেতু ঈদের চাঁদ দেখা গেলে ইতিকাফ থেকে বের হয়ে যেতে হবে,,,,,
যেহেতু ঐদিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত ইতিকাফ করার নিয়ম,,,,,
তাহলে কি আমি শেষের দিন আমার পরিবারের সাথে ইফতার করতে পারবো,,,,??
নাকি ইফতারের পর ইতিকাফের নির্দিষ্ট জায়গা হতে বাহিরে বের হতে হবে,,,,??
আর এই বছরের ইতিকাফ তো আজকে সূর্যাস্তের পর হতে শুরু হবে,,,,,
আমি তো তাহলে আজকে সূর্যাস্তের পূর্বেই ইতিকাফের জায়গায় প্রবেশ করবো,,,??
দয়া করে একটু জানাবেন,,,,
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:27 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
ঈদের চাঁদ দেখার পর মসজিদ থেকে বের হওয়া যাবে এবং বাড়িতে গিয়ে ইফতার করা যাবে।
মারয়ামsays:
March 31, 2024 at 8:13 PMআসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, হযরত এতেকাফ অবস্থায় মনে পড়লো অমুককে তার কাজের মজুরি দেওয়া হয়নি। আমি কি এখন তাকে তার মজুরি দিতে পারব?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:26 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
হ্যা, দিতে পারবেন।
MD NAEYM AHEADsays:
March 31, 2024 at 9:36 PMআলহামদুলিল্লাহ এক টানা দুই বছর ধরে ইতিকাফ করতেছি ইনশাআল্লাহ এই বছর ও আছি সকলের কাছে দোয়া চাই আল্লাহ তায়ালা যেন ইতিকাফ কবুল ও শবেকদর ও দান করেন আমিন
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
March 31, 2024 at 11:24 PMআল্লাহ তাআলা কবুল করুন
Tanhar Bin Ahadsays:
April 1, 2024 at 3:17 PMআসসালামু আলাইকুম, আমি বর্তমানে সুন্নাত ই’তিকাফে মসজিদে আছি। আমি একটু অসুস্থ শরীর নিয়ে ই’তিকাফে প্রবেশ করি। আমাদের মসজিদের অযুখানা মসজিদের ভিতরে নয় তবে মসজিদ এর ২ বা ৩ কদম পাশেই, একেবারেই লাগোয়া। ই’তিকাফ চলাকালীন অবস্থায় আমার একবার প্রচন্ড জোরে হাঁচি আসে এবং আমি হাঁচি দিই, হাঁচি দেওয়ার সাথে সাথে নাক মুখ দিয়ে কফ ও সর্দি বেরিয়ে এসে আমার হাতে ও মুখে লাগে। আমি এই সময় অজুখানার সাথে লাগোয়া মসজিদের দরজার পাশে অবস্থান করছিলাম বিধায় সাথে সাথে অযুখানায় গিয়ে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করে আবার ফিরে আসি। এইসময় আমি প্রায় মিনিট খানেক এর মত বা তারচেয়েও কিছু কম সময় অবস্থান করি। (আমার এখন সঠিক মনে নেই)। আমার কি ই’তিকাফ বহাল আছে নাকি ভেংগে গেছে? ভেংগে গেলে কি করণীয়?
পরিশিষ্ট : আমি এখনো ই’তিকাফ পালন করছি।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 1, 2024 at 7:52 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ
আপনি ইতিকাফ চালিয়ে যান। এতে আপনার ইতিকাফ ভাঙবে না ইনশাআল্লাহ।
Md. Akter Hossen Mollasays:
April 1, 2024 at 5:22 PMমুহতারাম,সব ইতেকাফের কি কাযা আদায় করা যায়?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 23, 2024 at 9:10 AMনফল ইতেকাফের কাজা করতে হয় না। সুন্নতে মুয়াক্কাদা ইতেকাফ শুরু করে কেউ ছেড়ে দিলে একদিনের ইতেকাফ কাজা করতে হবে।
অনিচ্ছুকsays:
April 1, 2024 at 5:51 PMআসসালামু আলাইকুম। আমি একজন না। ঘরে ইতিকাফ করছি। ইতিকাফ থাকা অবস্থায় এখানে একটি ঝগড়া হয়। যখম দেখলাম কোনোমতেই ঝগড়া থামছে না তখন নিয়ত করলাম যে কিছুক্ষণের মধ্যে ঝগড়া না থামলে আমি নিজে গিয়ে নিজের পরিবারের সদস্যকে নিয়ে আসবো। পরবর্তিতে আমি বোরকা নিয়ে আসার জন্য বাইরে যাই( ইতিকাফের ঘরের বাইরে) এবং বোরকা নিয়ে আসার সাথে সাথে তারাও চলে আসে। তাই আমি দ্রুত আবার আমার ইতিকাফের জায়গায় ফিরে যাই। এতে কি আমার ইতিকাফ ভঙ্গ হয়েছে? পরবর্তীতে এই ঝগড়া বিষয়ে আমার ইতিকাফের স্থানে কিছুক্ষণ কথা হয়েছে। এর কারণেও কি ইতিকাফ ভেঙ্গে যেতে পারে? জাযাকাল্লাহ খইরন।
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 1, 2024 at 7:50 PMওয়াআলাইকুমুস সালাম
আপনি আপনার ইতিকাফ চালিয়ে যান।
Md. Abu Salehsays:
April 1, 2024 at 7:05 PMমাওলানা সাহেবকে অনেক ধন্যবাদ এই আর্টিকেল প্রকাশের জন্য।
sultanasays:
April 2, 2024 at 4:12 AMইতিকাফের স্থানে বসেই মুখে ক্রীম ইউজ করা যাবে? না ইউজ করলে ব্রণ উঠে যায়?
কল আসায় পাশের রুমে একজনকে ফোন দিয়ে আসতে গিয়েছিলো,সাথে সাথেই চলে এসেছে। এতে কি ইতিকাফ ভেঙে গিয়েছে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 2, 2024 at 10:18 AMক্রিম ইউজ করতে পারবেন। অন্য রুমে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
syeda Begumsays:
April 3, 2024 at 2:31 AMমহিলা ঘরের ভেতরে যে নির্দিষ্ট জায়গায় ইতেকাফে বসেছেন জরুরি প্রয়োজনে ওখান থেকে কি স্থানান্তর হয়ে অন্য জায়গায় ইতেকাফে বসা যাবে?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 6, 2024 at 2:51 AMপারবে।
Hm tamimsays:
April 5, 2024 at 3:15 AMমুয়াজ্জিন মসজিদে এতেকাফ থাকা অবস্থায়, সেহরীর আগে ডাকাডাকি করতে পারবে কি না জানতে চাই?
মাওলানা শিব্বীর আহমদsays:
April 6, 2024 at 2:34 AMমসজিদের ভেতরে থেকে করতে পারবে।