Post Updated at 21 Jul, 2023 – 10:46 AM

আশুরার রোজার ফজিলত

যুগের পরিবর্তনে ভাষায়ও লাগে পরিবর্তনের ছোঁয়া। শব্দে বিবর্তন ঘটে। এক ভাষার শব্দ আরেক ভাষায় যোগ হয়। এরপর ধীরে ধীরে তা নতুন জায়গায় নতুনভাবে পরিচিত হয়। আরবি শব্দ ছিল ওহী। হয়তো সেখান থেকেই বাংলা শব্দ হলো প্রথমে বহি। এরপর বহি থেকে বই। যুগের পরিবর্তনে ভাষার এ পরিবর্তন যেমন এক সুপ্রতিষ্ঠিত বিষয়, তেমনি এক মুখ থেকে আরেক মুখে যেতে যেতেও পাল্টে যায় অনেক কথা―এ বাস্তবতাও অনস্বীকার্য।

 

নিছক গল্পই হতে পারে―এক মহিলার ঘরে জন্ম নিল এক কালো শিশু। শিশুটি একটু বেশিই কালো ছিল। একজন সংবাদ দিল―অমুকের বাচ্চাটি কাউয়ার মতো কালো। এ সংবাদেও লাগল বিবর্তনের ছোঁয়া। ধীরে ধীরে এতে যোগ হলো কালো বর্ণের আধিক্য। এক সময় কথাটি হয়ে গেল এমন―অমুকের ঘরে একটি কাউয়া হয়েছে! মানুষের ঘরে কাক জন্ম নেয়ার সংবাদ ছড়িয়ে পড়ল চারদিকে। সে কাক দেখার জন্যে মানুষ ভিড় করল সেই বাড়িতে। তারা দেখল―এ তো কোনো কাক নয়, এক পূর্ণ মানব শিশু!

বছরজুড়ে যে কয়টি দিন অনন্য মর্যাদায় ভাস্বর তার মাঝে অন্যতম হলো আশুরা―১০ মুহাররম। এমনিতে মুহাররম মাসের পুরোটিই মর্যাদাপূর্ণ। আরবি বছরের প্রথম মাস এ মুহাররমকে জাহেলি যুগের আরবরাও ‘হারাম মাস’ বলে সম্মান করত। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন : নিশ্চয়ই আকাশসমূহ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর নিকট মাসের গণনায় মাস বারটি; তন্মধ্যে চারটি নিষিদ্ধ মাস। [তাওবা : ৯ : ৩৬]

বিখ্যাত সাহাবী হযরত আবু হুরায়রা রা.এর বর্ণনা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো―ফরজ নামাজের পর কোন নামাজ শ্রেষ্ঠ? আর রমজানের পর সেরা রোজা কোনটি? তিনি উত্তরে বললেন : ফরজ নামাজের পর শ্রেষ্ঠ নামাজ হলো শেষ রাতের (নফল) নামাজ, আর রমজানের পর সেরা রোজা হলো মুহাররম মাসের রোজা। [সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৬৩]

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমলের কথা বর্ণনা করেছেন এভাবে―‘নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি দেখি নি―আশুরার দিনের রোজা আর রমজান মাসের রোজা ছাড়া অন্য কোনো দিনের রোজাকে এত গুরুত্বের সঙ্গে খুঁজছেন!’ [সহীহ বুখারী, হাদীস : ২০০৬]

আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তা বিগত এক বছরের গোনাহ মাফ করিয়ে দেবে। [সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১৬২]

আশুরার রোজার ইতিহাস

বোঝাই যাচ্ছে, আশুরার দিনটি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ। কিন্তু কেন এ মর্যাদা? হাদীস শরীফে আমরা এরও উত্তর পাই―

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকেই বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন হিজরত করে মদীনায় এসে দেখলেন, ইহুদিরা আশুরার দিনে রোজা রাখে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, কী ব্যাপার! তোমরা এই দিনে রোজা রাখ কেন? তারা উত্তরে বলল, ‘এ তো এক মহান দিন। এই দিনে আল্লাহ তায়ালা হযরত মুসা আ. ও তাঁর জাতিকে উদ্ধার করেছিলেন এবং ফেরাউন ও তার জাতিকে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। হযরত মুসা আ. কৃতজ্ঞতাস্বরূপ এই দিনে রোজা রাখতেন। (তাঁর অনুসরণ করে) আমরাও এই দিনে রোজা রাখি।’ এই উত্তর শুনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নবী মুসা আ.এর অনুসরণের ক্ষেত্রে তো আমরাই তোমাদের চেয়ে অধিক যোগ্য ও বেশি হকদার। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও এই আশুরার রোজা রাখলেন এবং অন্য মুসলমানদেরকেও তা রাখতে আদেশ করলেন। [সহীহ বুখারী, হাদীস : ৩৩৯৭]

উক্ত হাদীসটি থেকে বাহ্যত যদিও প্রতীয়মান হয়—রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনায় আসার পর থেকে মুসলমানদের আশুরার রোজা রাখা শুরু হয়, কিন্তু বাস্তবতা এমন নয়। বরং তিনি মদীনায় হিজরতের পূর্বেও মক্কায় থাকাকালীন এই দিনে রোজা রাখতেন। মক্কার কুরাইশ কাফেররাও এই দিনটিকে বিশেষ মর্যাদার সঙ্গে পালন করে আসছিল যুগ যুগ ধরে। তারাও এই দিনে রোজা রাখত। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রীতি ছিল এমন—যখন তিনি কুরাইশদের ভালো কিছু দেখতেন, তখন তিনিও তা পালন করতেন। সেই সূত্র ধরেই তিনিও এই বরকতময় দিনটির রোজা রাখছিলেন মক্কায় অবস্থানকালীন সময় থেকেই।

হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রা. বলেন,

‘আশুরার দিনটি এমন, যাতে জাহেলি যুগে কুরাইশরাও রোজা রাখত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও তাতে রোজা রাখতেন। যখন তিনি হিজরত করে মদীনায় চলে এলেন, তখন তিনি নিজেও এই দিনে রোজা রেখেছেন এবং অন্যদেরকেও রোজা রাখতে বলেছেন।’ [সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১১২৫]

এ দিনের মর্যাদার রহস্য

উপরোক্ত আলোচনা থেকে প্রতীয়মান হয়, নবী হযরত মূসা আলাইহিস সালামকে আল্লাহ তায়ালা ফেরাউনের কবল থেকে উদ্ধার করেছেন―এটাই শুধু এ দিনের বিশেষত্ব নয়। হযরত মূসা আলাইহিস সালামের অনুসারী তো ইহুদিরা, মক্কার মুশরিকরা নয়। খুব স্বাভাবিক প্রশ্ন―মক্কার মুশরিকরা এবং মক্কায় থাকাকালে হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও কেন আশুরা পালন করতেন? এখানেই ঘটেছে কালো মানব শিশু কাক হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা। এর মর্যাদা প্রমাণ করতে গিয়ে এর সঙ্গে জুড়ে দেয়া হয়েছে অতীত ইতিহাসের যাবতীয় বিস্ময়কর বিষয়! রীতিমতো যেন এক প্রতিযোগিতা!

হযরত আদম আলাইহিস সালামের জন্ম থেকে শুরু করে কেয়ামত পর্যন্ত কোনো কিছুই বাদ যায় নি। এমনকি কেউ কেউ আরও আগে বেড়েছেন। একটি বর্ণনা লক্ষ করুন―‘হযরত উমর ফারুক রা. আশুরার দিনের ফজিলত শুনে হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট জানতে চাইলেন : ইয়া রাসূলুল্লাহ! আশুরার দিনকে আল্লাহ এতটাই মর্যাদাপূর্ণ করেছেন! তিনি উত্তরে বললেন: হ্যাঁ, আল্লাহ তায়ালা আশুরার দিনে আকাশসমূহ সৃষ্টি করেছেন, জমিন সৃষ্টি করেছেন, আশুরার দিনে কলম সৃষ্টি করেছেন, লাওহে মাহফুজ সৃষ্টি করেছেন, জিবরাইলসহ অন্য ফেরেশতাদেরও এই আশুরার দিনে সৃষ্টি করেছেন, আদমকে সৃষ্টি করেছেন এই আশুরার দিনে, নবী দাউদকে ক্ষমাও করেছেন আশুরার দিনেই, এই দিনেই নবী সুলায়মানকে হারানো রাজত্ব ফিরিয়ে দেয়া হয়, নবী মুহাম্মদের জন্মও এই আশুরার দিনে, এই দিনে আল্লাহ তায়ালা আরশে সমাসীন হয়েছিলেন, সর্বশেষ এই দিনে কেয়ামতও সংঘটিত হবে।’

কেউ কেউ তো আরও বাড়িয়ে বলেন―এই দিনেই আল্লাহ তায়ালা আরশ-কুরসি জান্নাত-জাহান্নাম সৃষ্টি করেছেন; হযরত আদম আ.কে বেহেশতে প্রবেশ করানো হয়, তাকে আবার বেহেশত থেকে দুনিয়ায় পাঠানো হয়, এই দিনেই তাঁর তওবা কবুল করা হয়, এই ১০ মহররমেই মা হযরত হাওয়া রা.এর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ ঘটে, চাঁদ-সূর্য গ্রহ-নক্ষত্র পাহাড়-পর্বত সাগর-মহাসাগর এই মহররম মাসেই সৃষ্টি করা হয়, হযরত ইবরাহীম আ.এর জন্ম, হযরত মূসা আ.এর সঙ্গে আল্লাহ তায়ালার কথোপকথন, তাঁর ওপর তাওরাত কিতাব অবতীর্ণ করা, হযরত আইয়ুব আ.এর রোগমুক্তি, হযরত ইউসুফ আ. এর সঙ্গে বাবা হযরত ইয়াকুব আ.এর মিলন, হযরত ঈসা আ.কে আকাশে উঠিয়ে নেয়া, হযরত নূহ আ.এর নৌকা জুদি পাহাড়ে ভিড়া, হযরত ইউনুস আ.এর মাছের পেট থেকে মুক্তি লাভ―এ সবই ঘটেছিল এ আশুরার দিনে।

অথচ কথা হলো, এ ঘটনাগুলো বাস্তব হলেও এগুলোর অধিকাংশই আশুরার দিনে সংগঠিত হওয়ার বিষয়টি ভিত্তিহীন।

আশুরার দিনের ফজিলত ও মর্যাদা নিয়েও কম হাদীস বানানো হয় নি। কিন্তু সচেতন উলামায়ে কেরাম, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বিশ্বস্ত ওয়ারিশ যারা, তারা নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসের খেদমতে। কোনটা হাদীস আর কোনটা হাদীস নয় তা উম্মতের সামনে ভাগ করে দিয়েছেন। অন্যান্য বিষয়ের মতো আশুরার ফজিলত ও মর্যাদাও আমাদের সামনে তাই স্পষ্ট―কোনটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মুখ নিঃসৃত হাদীস থেকে প্রমাণিত, আর কোনটা তাঁর নামে চালিয়ে দেয়া কোনো মিত্থুকের বানানো জাল হাদীস।

একটি উদ্ধৃতি দিই। এ উপমহাদেশের আলেম সমাজের অন্যতম প্রাণপুরুষ হযরত মাওলানা আবদুল হাই লক্ষ্নোভী রহ.। আশুরা সম্পর্কে বর্ণিত বিভিন্ন ধরনের হাদীস উল্লেখ করে তিনি মন্তব্য করেছেন :

‘সিহাহ সিত্তাহ সহ হাদীসের অন্যান্য গ্রন্থে সহীহ সূত্রে বর্ণিত হাদীসের আলোকে প্রমাণিত―আল্লাহ তায়ালা আশুরার দিনে হযরত মূসা আলাইহিস সালাম ও তাঁর দলকে রক্ষা করেছিলেন আর ফেরাউন ও তার বাহিনীকে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। এ থেকেই ইহুদিরা এ দিনে রোজা রাখে ও ঈদ পালন করে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদীনায় গিয়েছেন এবং ইহুদিদেরকে এ দিন রোজা রাখতে দেখেছেন তখন নিজেও এ দিন রোজা রেখেছেন, সাহাবীদেরকেও রোজা রাখার কথা বলেছেন। তিনি বলেছিলেন : হযরত মূসার অনুসরণের বিষয়ে তোমাদের তুলনায় আমরাই অধিক উপযুক্ত। ইহুদিদের সঙ্গে যেন মিলে না যায় এজন্যে তিনি এই দিনটিতে ঈদ পালন করতে নিষেধ করেছেন এবং এর আগে বা পরে আরও একটি রোজা বাড়িয়ে রাখতে বলেছেন।

ইবনে রজব হাম্বলী রহ.এর ‘লাতাইফুল মাআরিফ’ গ্রন্থসহ আরও কিছু গ্রন্থে উল্লেখিত কিছু হাদীস থেকে আরও প্রমাণিত হয়―আল্লাহ তায়ালা আশুরার দিনে হযরত আদম আলাইহিস সালামের তওবা করেছিলেন এবং হযরত নূহ আলাইহিস সালামের নৌকা এ দিনেই জূদী পাহাড়ে ভিড়েছিল। … আর এই যে দীর্ঘ দীর্ঘ হাদীস, যেখানে অতীত ও ভবিষ্যতের সকল বিস্ময়কর ঘটনা আশুরার দিনের সঙ্গে জুড়ে দেয়া হয়েছে এগুলোর কোনোই ভিত্তি নেই।’ [আলআছারুল মারফূয়াহ ফিল আখবারিল মাওযূয়াহ, শিরোনাম : আশুরার দিনের ফজিলত ও তাতে রোজা রাখা]

হযরত হুসাইন রা.এর শাহাদাত

হিজরি ১১ সালের রবিউল আওয়াল মাসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন। পরবর্তীতে হিজরি ৬১ সালের ১০ মুহাররম তাঁর প্রিয় দৌহিত্র হযরত হুসাইন রা. কারবালার প্রান্তরে নির্মমভাবে শহীদ হন। একে তো নবী-দৌহিত্র, এর সঙ্গে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে নির্মমভাবে শাহাদাত—এসব মিলিয়ে ঘটনাটি নবীপ্রেমিক মুসলমানদেরকে এক গভীর শোকে আচ্ছন্ন করে।

এ বিয়োগান্তক ঘটনাটির মধ্য দিয়ে হযরত হুসাইন রা. অন্যায়ের বিরুদ্ধে জীবন দিয়ে হলেও সত্যকে উঁচিয়ে রাখার উপমা হয়ে রইলেন। কিন্তু একথা মানতেই হবে, মুসলমানদের ১০ মুহাররম তথা আশুরার উদযাপন হিজরি ৬১ সালের পর থেকে নয়, বরং বহু শতাব্দীকাল ধরে চলে আসা আশুরাকেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও স্বীকৃতি দিয়েছেন। তিনি নিজেই রোজা রেখে আশুরা উদযাপন করেছেন। অনুসারী উম্মতকেও রোজা রাখতে উৎসাহিত করেছেন। এই হলো আশুরা। আশুরার সঙ্গে শোকের কোনো সম্পর্ক নেই। বরং হযরত হুসাইন রা.এর সৌভাগ্যই বলা যায়, আশুরার মতো এমন একটি মর্যাদাপূর্ণ দিনে তিনি শাহাদাতের শরাব পান করেছেন। আমাদের শ্রদ্ধাপূর্ণ উচ্চারণ―রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।

এ বিষয়ে আরো জানতে নিচের লিংকগুলো ভিজিট করুন:

প্রবন্ধের লিংক:

  1. মুহাররম ও আশুরা – কিছু কথা ও কিছু প্রশ্নের উত্তর – মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুল মালেক
  2. মুহাররম ও আশুরা : গুরুত্ব ও ফযীলত – মাসিক আলকাউসার
  3. আশুরা ও মুহাররমঃ কিছু কথা – মাসিক আলকাউসার
  4. মুহাররমের প্রথম দশ দিন রোযা রাখার ফযীলত সম্পর্কে একটি ভিত্তিহীন বর্ণনা
  5. আহলে বাইতের দৃষ্টিতে মাতম [শিয়াদের বর্ণনার আলোকে] – মাসিক আলকাউসার
  6. স্বামীর মৃত্যুতে স্ত্রীর শোক পালনের সময়কাল – মাসিক আলকাউসার
  7. একটি ভুল ধারণা : মুহাররম মাসে বিবাহ করা কি অশুভ

ইউটিউব ভিডিও এর লিংক:

  1. আশুরার দিনে যে কাজগুলো নিষিদ্ধ – মাওলানা তাহমীদুল মাওলা
  2. ইসলামে আশুরার আমল – মাওলানা তাহমীদুল মাওলা
  3. ইসলামে আশুরার এত গুরুত্ব কেন? – মাওলানা তাহমীদুল মাওলা
  4. মুহাররম ও আশুরা: করণীয় ও বর্জনীয় – মাওলানা মাসীহুল্লাহ হাসান

 

Comments
  1. Mashaallah.. khub sundor alochona

  2. Mashaallah.. khub sundor alochona…

  3. Mashaallah… khub sundor alochona..Allah Amader ke buje amol korar tawfik dan koruk

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

- আমি মুসলিমস ডে এর কমেন্টের নীতিমালার সাথে একমত হয়ে পোস্ট করছি

সাম্প্রতিক পোস্ট সমূহ
ক্যাটাগরি সমূহ
ট্যাগ সমূহ
error: অনুগ্রহ করে লেখাটি কপি করবেন না। লিংক শেয়ার করুন। ধন্যবাদ