Press ESC to close

রজব মাস – আমলের স্পৃহায় উজ্জীবিত হোক মুমিনের হৃদয়

Post Updated at 8 Feb, 2024 – 6:30 PM


রজব মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

রজব মাস। ফজিলতপূর্ণ এক মহিমান্বিত মাস। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা এই মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ তথা সম্মানিত মাসসমূহের একটি বলে আখ্যা দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,

إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِنْدَ اللَّهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِي كِتَابِ اللَّهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ 

অর্থ: ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কাছে গণনায় মাস ১২টি, তার মধ্যে ৪টি মাস সম্মানিত (সূরা তওবা : আয়াত ৩৬)।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,

বারো মাসে বছর। তার মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক : যিলকদ, যিলহজ্ব, মহররম আর চতুর্থটি হল রজব, যা জুমাদাল উখরা  ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী মাস।’ -সহীহ বুখারী ২/৬৭২

আল্লামা মুফতী শফী রহ. আহকামুল কোরআনের বরাত দিয়ে এই আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখেন, কোরআনের এ বাক্য থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, এ মাসগুলোর এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার ফলে এতে ইবাদত করা হলে বাকী মাসগুলোতেও ইবাদতের তাওফীক ও সাহস লাভ করা যায়। অনুরূপ কেউ এ মাসগুলোতে পাপাচার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারলে বছরের বাকী মাসগুলোতেও পাপাচার থেকে দূরে থাকা সহজ হয়। তাই সুযোগের সদ্ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকা হবে অপূরণীয় ক্ষতি। (মাআরিফুল কোরআন – সূরা: তাওবা, আয়াত – ৩৬ )

রজব মাসের আমল

রজব মাস আল্লাহর কাছে অত্যন্ত সম্মানিত একটি মাস। আল্লামা শাহ আশরাফ আলী থানভী রহ. এই মাসে দিন-তারিখ নির্দিষ্ট না করে রোজা রাখা ও ইবাদত করাকে মুস্তাহাব সাব্যস্ত করেছেন। সহীহ হাদীসে রজব মাসের সুনির্দিষ্ট কোনো দিনের ফজিলত বর্ণিত নেই। পুরো মাসই বরকতময়।

হাদীসে আছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লাম  রজব মাসে এই পরিমাণ রোজা রাখতেন যে, আমরা বলতাম তিনি মনে হয়  আর কখনো রোজা ভাঙবেন না। আবার তিনি এই পরিমাণ রোজাবিহীন অবস্থায় থাকতেন যে, আমরা বলতাম তিনি মনে হয় আর রোজা রাখবেন না। ( সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১১৫৭ )

ইবনে ওমর রা. থেকে বর্নিত, তিনি বলেন পাঁচটি রাত এমন আছে যাতে দোয়া করলে কারো দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয়না। সে রাতগুলি হলো, জুমার রাত, রজব মাসের প্রথম রাত, লাইলাতুল বরাতের রাত এবং দুই ঈদের রাত। (মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং- ৭৯২৭)

অতএব প্রতিটি মুমিন মুসলমানের উচিত এই মাসে দেহ-মনে আল্লাহ প্রেমের নতুন জোয়ার সৃষ্টি করা । পূর্বেকার সব অলসতা ও পাপ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে অস্তিত্বের প্রতিটি কণায় ঈমানী ঝাঁঝ সৃষ্টি করার এটাই  সময়।

শবে মে’রাজ; রজব মাসের  শিক্ষা ও আদর্শের এক অন্যতম পাথেয়

শবে মে’রাজ পুরো মানবজাতির ইতিহাসে অন্যতম বিস্ময় ও শিক্ষার সেরা উৎস। উম্মতে মুহাম্মাদীর গর্ব। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি। এই রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লাম বাইতুল মুকাদ্দাসে গমন করে সব নবীগণকে নিয়ে নামাজের  ইমামতি করেন। তারপর সাত আসমানে বিভিন্ন নবীগণের সাথে সাক্ষাৎ করেন। সিদরাতুল মুনতাহায় গমন করেন। মহান প্রভুর একান্ত সান্নিধ্য লাভে ধন্য হন। চর্মচোখে আল্লাহ তায়ালার দীদার লাভ করেন। জান্নাত ও জাহান্নাম সচক্ষে দেখেন। বিভিন্ন আজাবের শাস্তি প্রত্যক্ষ করেন। এই রাতে উম্মতে মুহাম্মাদীর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নামাজ হাদিয়া নিয়ে আসেন।

আবুল হাসান আলী নদভী রহ. এর ভাষায়, মে’রাজ উম্মতে মুহাম্মাদীর সর্বকালীনতা ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক। আল্লাহ তাঁর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামকে নিজ দর্শনে ধন্য করে যেন এটাই প্রমাণ করতে চান যে, এই দ্বীন ও ইসলাম পুরো মানবজাতির। ইসলাম সর্বযুগের সব মানুষের জন্য প্রযোজ্য।

শবে মেরাজ কবে সংঘটিত হয়েছে এই ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। প্রসিদ্ধ মত অনুযায়ী শবে মে’রাজ রজব মাসের ২৭ তারিখে সংঘটিত হয়েছে। সে হিসেবে আমাদের দেশে রজব মাসের ২৭ তারিখকে লাইলাতুল ইসরা বা শবে মেরাজ হিসাবে উদযাপন করা হয়। হাদীস শরীফে মি’রাজের ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু নিশ্চিতভাবে এর তারিখ সম্পর্কে কিছু উল্লেখ করা হয় নি।

এর থেকে বুঝা যায়, সাহাবীগণ ও তাবেয়ীগণের নিকট মেরাজের ঘটনা ও শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মেরাজের তারিখ এবং বছর বছর একে ঘটা করে উদযাপনের রেওয়াজ তখন ছিল না। মেরাজ কবে কোন তারিখে সংঘটিত হয়েছিল এ সম্পর্কে ঐতিহাসিকগণের বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। যার মধ্যে ২৭ রজব একটি মত। তাই আমরা নিশ্চিতভাবে ২৭ রজবকেই শবে মেরাজ বলব না এবং এই রাতকে বিশেষ ভাবে উদযাপনও করব না। বরং পুরো রজব মাসেই অধিক পরিমাণে ইবাদত-বন্দেগি করব।

মনে রাখতে হবে, রজব মাসের ফজিলত মেরাজের ঘটনার জন্যে নয়, বরং উপরোক্ত আয়াতের বর্ণনা মোতাবেক, আল্লাহ তাআলা যখন আকাশ-জমিন সৃষ্টি করেছেন, তখন থেকেই বছরে মাস বারটি এবং এর চারটি বিশেষ সম্মানিত। এ জন্যেই রজব একটি ফজিলতপূর্ণ মাস। 

রজব মাসে প্রচলিত কুসংস্কার ও শবে মেরাজের আমল

আমরা পূর্বেই বলে এসেছি, রজব মাসে কোনো দিন-তারিখ নির্দিষ্ট না করে ইবাদত করা জায়েজ। কিন্তু রজব মাসের ২৭ তারিখ বা অন্য কোনো দিনকে নির্দিষ্ট করে নামাজে-রোজার প্রমাণ কোরআন হাদীসে নেই। হ্যাঁ কোনো দিন-তারিখকে বিশেষ গুরুত্ব না দিয়ে রজব মাসের যেকোনো দিন নামাজ-রোজার ইহতিমাম করতে কোনো অসুবিধা নেই।

ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী রহ. বলেন, মাহে রজবে বিশেষ কোনো নামাজ প্রমাণিত নয়। (লাতায়েফুল মাআরিফ: ১৩১ )

ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন, সুনির্দিষ্টভাবে রজব মাসে রোজা রাখার ব্যাপার  কোনো সহীহ হাদীস নেই। (তাবইনুল আজার বিমা ওরাদা ফি ফজলি রজব, পৃষ্ঠা ১১)।

হযরত মাওলানা মুফতী আব্দুর রহিম লাজপুরী রহ. বলেন, রজব মাসের সাতাশ তারিখের ব্যাপারে যে সমস্ত বর্ণনা আছে এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই। তাই রজবের ২৭ তারিখের রোজাকে আশুরার মতো সুন্নত মনে করা এবং এর দ্বারা হাজার রোযার সওয়াব পাওয়ার আক্বীদা-বিশ্বাস লালন করা সম্পূর্ণ নিষেধ। (ফাতাওয়া রহিমীয়া- ৭/২৭২ )

হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. বলেন, সাধারন মানুষ রজব মাসের সাতাশ তারিখে রোজা রাখাকে উত্তম মনে করে এবং একে হাজার রোজার সওয়ার পাওয়ার উপলক্ষ মনে করে; শরীয়তে এর কোনো ভিত্তি নেই। (বেহেশতী জেওর- ৪/৪০)

হযরত মাওলানা মুফতী মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহী রহ. রজব মাসের ‍সুনির্দিষ্ট কোনো তারিখে রোজা রাখার বর্ননাকে ভিত্তিহীন ও বানোয়াট আখ্যা দিয়েছেন। (ফাতাওয়া মাহমুদিয়া – ৩/২৮১)

উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেম আল্লামা তাকি উসমানি হাফি. বলেন,

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লামের মৃত্যুর পর প্রায় একশ’ বছর সাহাবায়ে কেরাম রা. জীবিত ছিলেন। কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম রা.  ২৭ রজব তথা  মে’রাজের রাতকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন এমন একটি বর্ণনাও খুঁজে পাওয়া যায়না। তাই যা রাসূল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাল্লাম, তাঁর সাহাবায়ে কেরাম রা. করেননি সেটাকে দ্বীনের অংশ সাব্যস্ত করা বা সুন্নত  মনে করা সুস্পষ্ট বিদআ’ত। (ইসলাহী খুতুবাত – ১/৪৭ )

ইসলাম পূর্ব জাহেলি যুগে রজব মাসে মুশরিকদের মধ্যে স্বীয় দেবতা/প্রতিমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু যবাই করার একটি রেওয়াজ ছিল। একে ‘আতীরা’ বলা হত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই শিরকী রেওয়াজের মূলোৎপাটন করেছেন। স্পষ্টভাবে ঘোষণা করেছেন, ‘ইসলামে ‘ফারা’ (উট বা বকরির প্রথম বাচ্চা প্রতীমার উদ্দেশ্যে) জবাই করার কোনো প্রথা নেই এবং ‘আতীরা’ও নেই। অর্থাৎ রজব মাসে প্রতীমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু জবাই করার প্রথাও নেই।’ – সহীহ বুখারী ২/৮২২

আজকাল রজব মাসে খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী রাহ.-এর মাযারে তাঁর ওফাত উপলক্ষে যে ‘উরস’ হয় সেখানে এমন অনেক পশু জবাই করা হয় যা মূর্খ লোকেরা হযরত খাজা রাহ. বা তাঁর মাযারের নামে মান্নত করে থাকে। জাহেলী যুগের ‘ফারা’, ‘আতীরা’ আর বর্তমানের এসব জবাইকৃত পশুর মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। আল্লাহ ছাড়া অন্য যে কারো নামে মান্নত করা, তা যদি পীর-বুযুর্গের নামেও হয় তবুও তা শিরক ( আলকাউসার, জুলাই-২০০৯)।

তাই রজব মাস হোক বিদআত ও কুসংস্কারমুক্ত নির্ভেজাল একটি মাস। এই মাসে দিন-তারিখ নির্দিষ্ট না করে নব উদ্যমে আমলে আত্মনিয়োগ করা একজন সত্যিকারের মুমিনের কর্তব্য। এই মাস আল্লাহ প্রদত্ত সম্মানিত চারটি মাসের একটি। এই মাস হতে পারে রমযানের পূর্বপ্রস্তুতির এক সুবর্ণ সুযোগ। তাই প্রতিটি মুহুর্ত কাটুক আল্লাহপ্রেমের সরোবরে অবগাহন করে। প্রতিটি সেকেন্ড অতিবাহিত হোক আল্লাহর যিকিরে মশগুল হয়ে। আল্লাহ আমাদের তৌফিক দান করুন। আমিন!

শবে মেরাজ সম্পর্কে আরো জানতে ভিজিট করুন:

  1. শবে মেরাজ ও তার আমল : ইসলামে এর কোন ভিত্তি আছে কি? : মাওলানা তাহমীদুল মাওলা (ভিডিও)
  2. মেরাজ প্রসঙ্গ : যে ভিত্তিহীন বর্ণনাগুলো আপনি শুনেছেন : মাওলানা আবু হাসসান রাইয়ান (ভিডিও)
  3. রাসুলুল্লাহর (সা.) মিরাজ ও মক্কার কাফেরদের তিনটি প্রশ্ন : মাওলানা মারুফ হোসাইন (ভিডিও)
  4. শবে মেরাজে বিশেষ কোনো নামাজ রোজা আছে কিনা? – শায়খ আহমাদুল্লাহ (ভিডিও)
  5. শবে মেরাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা – শায়খ আহমাদুল্লাহ (ভিডিও)
  6. ২৭ রজব কি শবে মেরাজ? – মাওলানা তাহমীদুল মাওলা (শর্ট ভিডিও)
  7. কুরআন-হাদীসে ইসরা ও মিরাজ : বর্ণনা ও শিক্ষা  (মাসিক আলকাউসার)
  8. সহীহ হাদীসের আলোকে শবে মেরাজের ঘটনা (মাসিক আলকাউসার)
  9. শবে মেরাজ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকিদা  (মাসিক আলকাউসার)
  10. শবে মেরাজের রজনী উদযাপন একটি কুসংস্কার ও বিদআত (মাসিক আলকাউসার)
  11. মিরাজ বিষয়ক আলোচনা : কিছু অসতর্কতা (মাসিক আলকাউসার)
  12. শবে মেরাজ সম্পর্কে ভিত্তিহীন একটি কথা (মাসিক আলকাউসার)
  13. শবে মেরাজ একটি ঐতিহাসিক রজনীঃ শরঈ রজনী নয় – মাওলানা সাইফুদ্দীন গাজী

সম্পাদনা ও রিভিউ

লেখাটি সম্পাদনা ও রিভিউ করেছেন মুসলিমস ডে অ্যাপের শরয়ী সম্পাদক মাওলানা মুফতি শিব্বীর আহমদ। উসতাযুল হাদীস, জামিয়াতুল উলুমিল ইসলামিয়া ঢাকা, মোহাম্মদপুর। তিনি নির্ভরযোগ্য ও সুপ্রসিদ্ধ মাসিক আলকাউসার পত্রিকায় নিয়মিত লিখেন। এছাড়াও তাঁর লিখা বেশ কিছু বই ও অনুবাদ পাঠক মহলে সমাদ্রিত হয়েছে।

মাওলানা মাহদী হোসাইন

শিক্ষক: মাজহারুল উলুম মাদরাসা, মিরপুর ১, ঢাকা। দাওরায়ে হাদীস ও ইফতা: জামিউল উলুম মাদরাসা, মিরপুর ১৪, ঢাকা। লেখালেখি করতে ভালোবাসেন। লেখনীর মাধ্যমে দ্বীনের আলো ছড়িয়ে দিতে চান উম্মাহের মাঝে।

Comments (11)

  • সুমাইয়া ইসলামsays:

    January 19, 2024 at 5:39 PM

    আলহামদুলিল্লাহ 🤲
    এই লেখাটি থেকে অনেক ইলম অর্জন করতে পেরেছি
    জাযাকাল্লাহু খয়রান

  • মোহাম্মদ জাকির হোসেনsays:

    January 22, 2024 at 5:57 AM

    আলহামদুলিল্লাহ!
    মুসলিম ডে এর সকল সদস্যদের শুকরিয়া আদায় করছি।আল্লাহ তাদের নেক হায়াত দান করুক।আল্লাহ তাদেরকে কুরআন ও সুন্নাহ বিরোধী বিষয় গুলো নিয়ে বেশি বেশি
    লেখার তৌফিক দান করুক। আমীন।

  • Ibrahim sheikhsays:

    January 28, 2024 at 12:31 PM

    আলহামদুলিল্লাহ
    এই পোষ্টের মাধ্যমে অনেক কিছুই জানতে পারলাম
    জাযাকাল্লাহ খাইরান বারাকাল্লাহু ফী হায়াতী।

    আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া,তায়ালা আপনাদের এই প্রচেষ্টাকে কবুল করুন আমীন ।

  • রুমানা জাহানsays:

    February 8, 2024 at 6:49 AM

    মাশাআল্লাহ শাইখকে আল্লাহু পাক কবুল করুন-আমীন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

- আমি মুসলিমস ডে এর কমেন্টের নীতিমালার সাথে একমত হয়ে পোস্ট করছি

সাইট হিট কাউন্টার

সর্বমোট পোস্ট ভিউ: ১,৯৩৯,১১২

পোস্ট কপি করার অপশন বন্ধ রাখা হয়েছে। অনুগ্রহ করে পোস্টের লিংক কপি করুন